পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ԳՏ খানেই তরঙ্গিত হইয়া উঠিয়া কলরব করিতেছেন, শেষ পৰ্য্যন্ত গিয়া পৌছেন নাই। चांभांtझन्न श्रृंख्रि भूमि कौ६ श्झ, श्रमांদের আকাঙ্ক্ষণ যদি সত্য না হয়, তবে আমরা শেষ পৰ্য্যস্ত কবে গিয়া পৌছিব জানি না—কিন্তু মহাপুরুষদের জীবন যেদিন জালোচনা করিতে বসিব, সেদিন যেন সেই শেষলক্ষ্যের কথাটাই সম্মুখে রাখি—তাছালের স্মৃতি যেন আমাদিগকে পারের ঘাটের আলো দেখায়—তাহাকে যেন অমিয়া কোনোদিন পাম্প্রদায়িক অভিযানের মশাল করিয়া ম! তুলি । তাহাজের দৃষ্টাণ্ড আমাদিগকে বন্ধন হইতে উদ্ধার করিয়া দিবে, পরবশত হইতে উত্তীর্ণ করিয়া দিবে, আমাদিগকে নিজের সত্যশক্তিতে, সত্যচেষ্টায়, সভ্যপপে প্রতিষ্ঠিত করির দিবে ; আমাদিগকে ভিক্ষণ দিবে না, সন্ধান দিবে ; আশ্রয় দিবে না, অভয় দিবে ; অনুসরণ করিতে বলিবে না, অগ্রসর হইতে উৎসাহিত কৱিৰে । এক কথায়, মহাপুরুষ উপহার নিজের রচনার দিকে আমাদিগকে টানিতেছেন না, ঈশ্বরের দিকে আহ্বান করিতে ছেন । আজ আমরা বেন মনকে স্তব্ধ করি, শান্ত করি ;-বাহা প্রতিদিন ভাঙিভেছেগড়িতেছে, যাহা লইয়া তর্কবতর্ক-বিয়েtধবিদ্বেষের অস্তু নাই, বেখানে মাহবের বুদ্ধির, বঙ্গদর্শন । ['৬ষ্ঠ বর্ষ, মাঘ। ब्रछिद्र, अछIांtगन्न अनरु, cग সমস্তষ্কেই মৃত্যুর সম্মুখে যেন আজ ক্ষুত্র করিয়া দেখিতে পারি ; কেৰল আমাদের আত্মার যে भखिएक छेश्व्र आमाप्लङ्ग औक्मशृङ्ख्यान्न নিত্যসম্বলক্লপে আমাদিগকে দাস করিয়াছেন, তাহার যে বাণী আমাদের মুখেদুঃখে, উখানে-পতনে, জয়ে-পরাজয়ে চিরদিন আমাদের অস্তরাত্মায় ধ্বনিত হইতেছে, র্তাগর ষে সম্বন্ধ নিগৃঢ়ৰূপে, নিত্যরূপে, একান্তরূপে আমারই, তাহাই আজ নিৰ্ম্মলচিত্তে উপলব্ধি করিব ; মহাপুরুষের সমস্ত সাধন যাহাতে সার্থক হইয়াছে, সমাপ্ত হইয়াছে ; সমস্ত কৰ্ম্মের খণ্ডত, সমস্ত চেষ্টার ভঙ্গুরতা,সমস্ত প্রকাশের অসম্পূর্ণভা যে এক পরম পরিণামের মধ্যে পরিপূর্ণ হইয়ttছ, সেই দিকেই আজ আমাদের শাস্তদৃষ্টিকে স্থির রাধিৰ । সম্প্রদায়ের লোকদিগকে এই কথা বিশেষভাবে স্মরণ করাইরা-দিরা আমরা সেই পরলোকগত মহাত্মার নিকট আমাদের বিনম্র হৃদয়ের শ্রদ্ধা নিবেদন করি, তাঙ্গর স্মৃতিশিখরের উদ্ধে করজোড়ে সেই ধ্রুবতারার মহিমা নিৰীক্ষণ করি—বে শাশ্বতজ্যোতি সম্পদবিপদের দুৰ্গম সমুদ্রপথের মধ্য দিয়া দীর্ঘদিনের श्रदनांtन ॐांशांब्र छौदनं८क ठाझांद्र कब्रम বিশ্রামের তীর্থে উত্তীর্ণ করিয়া দিয়াছে। ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।