পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& &S. बछाप्तानि । [ ७é वर्ष, कड़िम । স্তম্ভ এবং সান-বাধানো একটা মুক্ত প্রাঙ্গণ। পূৰ্ব্বে এই প্রাঙ্গণটি একটি খুব পবিত্র মসজিদের অন্তঃপ্রাঙ্গণ ছিল । পৃথিবীর মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা সুন্দর” বলিয়া সেই সময়ে এই মসজিদের খ্যাতি ছিল। নীচে, সানের উপর ‘তুজুক-তাড়,ক’ লঙ্কঝম্প ...বাচ্ছারা পিছনে-পিছনে চলিয়াছে —তিনটা ছাগল প্রাসাদের মধ্যে প্রবেশ করিল এবং কোন ইতস্তত না করিয়া, যেন চিরাভাস্ত এইভাবে আমার এই উপরের বারাওীয় উঠিয়া আসিল এবং মাধ্যাত্ত্বিক নিদ্রার জন্ত ছায়ায় আসিয়া শয়ন করিল। কতকগুলি কাক এবং কতকগুলি ঘুঘুও আমার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসিল । সকলেই এখন ঠাও জায়গা খুজিতেছে এবং ছায়ায় বসিলা নিদ্রা যাইবার উদ্যোগ করিতেছে। এখন নিস্তব্ধতার একাধিপত্য ; সেই উড়ন্ত মরা-প্লাতার মর্যরশব্দও এখন আর শুনা যার মা ; কেন না, অন্তান্ত পদার্থের ষ্ঠায় বায়ুও এখন নিদ্রামগ্ন। আমার ঢাকাবারাওরি প্রান্তদেশে একটি ক্ষুদ্র গবাক্ষ আছে, সেখান হইতে বহির্দেশ দেখা যায় ; সেখান হইতে আকাশও দেখা যাইবার কথা ; কিন্তু মা, দেখিলাম শুধু গোলাপী ‘জমি’র উপর একটা শাদা জরি যেন অস্পষ্ট দুদিগন্তে সটানভাবে বিলম্বিত ; দেখিলাম, বৃহৎ মিনারের "পাশ্বশে, তাহার পাথরের গোলাপী রং এবং তাহাতে যে মাৰ্ব্বেলের টুক্রাসকল বসানো আছে, তাহারই শাদা ब्र१ ।**** .." .." বুরিাণসীসম্বন্ধে আমি ভয়ে-ভয়ে আছি, সেই বারাণসী-অভিমুখে যাইবার পথে এইটি আমার শেষ আডডা ; দুইদিনের মধ্যেই আমি সেখানে পৌছিব ; সেখানে গিয়া নিশ্চয়ই বিড়ম্বিত হইব, কিন্তু সেই মহাবিড়ম্বনা হইতে এখন আর পিছাইবার জো নাই।---এই সব ধ্বংসাবশেষের রহস্যময় শান্তির মধ্যে, সেই বিষয়ে আমি অনেক চিন্তা করিয়াছি ; আমার মন সেই সাধুসন্ন্যাসীদিগের গৃহাভিমুখে ধাবিত হইতেছে,—যাহাদের শাকাল্লের আতিথ্য-- पैशिष्मज्ञ ठाडूङ विप्रघ्नखनक श्रांडिथा श्रांसि গ্রহণ করিব বলিয়া স্বীকৃত হইয়াছি।... " কিন্তু চারিদিক্কার জড়তাপ্রভাবে আমার মন নিদ্রা ও স্বপ্নে অভিভূত হইলেও, আমার কল্পনাকে এখনো সেই বৃহৎ মিনারটি অধিকার করিয়া রহিয়াছে—যাহা এক্ষণে আমার খুবই নিকটে রাজসিংহাসনে বিরাজমান। গল্প আছে, রাজকন্যার খেয়াল হইল, দিগন্তপটে দুরবাহিনী একটি নদী দেখিবেন ; রাজা স্বীয় দুহিতার খেয়াল চরিতার্থ করিবার জন্ত উৰ্দ্ধগামী নদীর আকারে ঐ মিনার নির্মাণ করাইলেন । আমার বারাণ্ডার জানাল দিয়া উহা যেমন স্পষ্ট দেখা যায়, এমন আর কোথাও হইতে নহে । একটা গোলাপী-রঙের দ্বারপ্রকোষ্ঠের পার্শ্বদেশে, ঐ গোলাপী মিনারটি অমলগুন্দ্র আকাশ ভেদ করিয়া উদ্ধে উঠিয়াছে। উহার তম্বী শ্ৰী, উহার উচ্চতা দর্শনে নেত্র বিহবল হইয়া পড়ে ; অন্তান্ত জানিত মিনার ও মিনারেটের বেরূপ পরিমাণ, তাহ ছাড়াইয়া উঠিয়ুড়ে ; তলদেশ যেরূপ ফুলিয়া উঠিয়াছে, তাহতে মনে হয়, যেন মিনারটি ঝুকিয়া রহিয়াছে ; তা ছাড়া, বড়ই আশ্চৰ্য্য—এমন যে চমৎকার

  • * विनांइ २१•को?, छैज5 : ऐश यांशेन छtब्रtङब्र 4ककेन्द्रबांकर्षी गांधशौ ।