পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ጥU কম্পন উপস্থিত হয় । কখন-কখন মাথাঘোরা, শিরোবেদনা ও মস্তিষ্কের অন্যান্ত কঠিন রোগও ইহা হইতে উৎপন্ন হয়। কেহ কেহ বলেন, চীনদেশীয় চা ভারতবর্ষীয় ও, সিলোনের চা অপেক্ষ উৎকৃষ্ট। কিন্তু আমাদের বিবেচনায় চার গুণাগুণ ইহার প্রস্তুতপ্রণালীর উপর অধিক নির্ভর করে। চার উপর গরমজল ঢালিয়া অল্পক্ষণ রাথিয়াই যদি সেবন করা যায়, তাহা হইলে টানিনের অংশ অল্পই আসে, কিন্তু তাহ না করিয়া যদি চা জলে সিদ্ধ করা যায়, অথবা অধিকক্ষণ ভিজাইয়া রাখা হয়, তাহ হইলে অধিকপরিমাণে ট্যানিন নির্গত হইয়া থাকে ও অজীর্ণরোগ উৎপাদন করে। উপসংহারে চাপ্ৰস্তুতপ্রণালীসম্বন্ধে দুই दङ्गमर्भुन । ७ई वर्ष, जार्छ। একটি কথা বলিতে চাই। ইংরেজগৃহস্থের বাড়ী নিয়ম এই যে, প্রত্যেকgপম্বালার জন্ত একচামচ ও পাত্রের জগু আর-এক চামচ, এই হিসাবে । চা দিতে হয়। টপটু শুষ্ক ও গরম হইলে ভাল হয়। জল কেবল গরম করিলেই " যথেষ্ট হয় না, আবৃত পাত্রে কিছুক্ষণ ধরিয়া ফুটিতে থাকা চাই । জল লৌহপাত্রে গরম করিলে চ কালো হইয়া যায়ণ গরম জল ঢালিবার পর তিনমিনিটের উদ্ধে ভিজিতে দেওয়া উচিত নয়। অধিকক্ষরবিশিষ্ট জলে অথবা যে জলে লৌহের অংশ আছে, তাহাতে চা’র অস্বাদ ভাল হয় না । দুইবার গরমকরা জলে প্রস্থত চ বিস্বাদ হয়। র্যাহাদের অজীর্ণরোগ আছে, ঠাঙ্গদের পক্ষে চায়ন-টি শ্ৰেষ্ঠ । শ্ৰীমনোমোহন গুপ্ত । অক্ষরের উৎপত্তি । حصمعي ينج" ويکيپنج"تيمقد ইউরোপের যে সকল জাতি এখন সৰ্ব্বাপেক্ষ স্বসভ্য বলিয়া থ্যাতিলাভ করিয়াছেন, একহাজার বৎসর পূৰ্ব্বে তাহাদের বর্বরতা অত্যন্ত অধিক ছিল। রোমানদি ের নিকট হটতে তাহারা ধৰ্ম্ম, সাহিত্য,শিল্প প্রভৃতি সকল সম্পদ লাভ করিয়া উন্নতির পথে অগ্রসর হইয়৷ | গ্রীকেরা যখন রোমনুদিগের ও গুরু, তখন এই ইউরোপীয়ে গ্রীক্লভ্যতার মাহাত্ম্য বিশেষভাবে অনুভব করিয়া থাকেন। ভারতবর্ষের সভ্যতা লে গ্ৰীকৃসভ্যতার পূর্ববর্ত, এবং গ্রীকৃজাতির নিকট ঋণগ্রস্ত না চষ্টয়া লৈ ভারতবর্ষ উন্নতিলাভ করিতে পারিয়াছিল, এ কথা ইংরেজ প্রভৃতি একালের ইউরোপীয়ের বিশ্বাস করিয়া উঠিতে পারেন না। ভারতবর্ষ যাহার পদানত, অতএব ভারতবর্য অপেক্ষ বিনি গৈষ্ট, তিনি কদাপি ভারতবর্ষের গৌরব লক্ষ্য করিতে পারেন না। যে নীচ এবং হেয়, তাহাকে কেচ সন্মান করিতে পারে না। ইহাই মমুয্যপ্রস্তুতি। অযুক্ষ্যে অনেক ইউরোপীয় প্রত্নতত্ববিদ পণ্ডিতের এই ভাব লইয়া ভারতবর্ষের ইতি- .." হাস পর্যালোচনা করিতে গিয়া, হিন্দুসভ্যতার”