هوه . श्वश्रां । [ ৭ম বর্ষ, অষিাঢ়, ১৩১৪ হাটা সাধক হয়। আর টাে কোনোমতে । একটুখানি ধরিবার জায়গা পাইয়াছে মাত্র, সেটা নেহাৎ তেড়াবাকা অসঙ্গতগোছ হুইয় বিদায় লইতে বিলম্ব করে না । এমন গাছ কাছে, যে গাছে বোল ধরিয়াই ঋরিয়া যায়, ফল হইয়া ওঠা পর্যন্ত টেকে না। তেমনি এমন মনও আছে, যেখানে ভাবনা কেবলি আসে-যায়, কিন্তু ভাব-মাকার ধারণ করিবার পুর অবকাশ পায় না । কিন্তু ভাবুকলোকের চিত্তে ভাবনাগুলি পুরাপুরি ভাব হইয়া উঠিতে পারে, এমন রস আছে, এমন তেজ আছে। অবশু অনেকগুলা ঝরিয়া পড়ে বটে, . কিন্তু কতকগুলা ফলিয়াও উঠে। গাছে ফল যে-কটা ফলিয়া উঠে, তাহাদের এই দরবার হয় যে, ডালের মধ্যে বাধা থাকিলেই আমাদের চলিবে না—আমরা পাকিয়, রলে ভরিয়া, রঙে রঙিয়, গন্ধে মাতিয়া, আঁটিতে শক্ত হইয় গাছ ছাড়িয়া বাহিরে বাইক-সেই বাহিরের জমিতে ঠিক অবস্থায় না পড়িতে পাইলে আমাদের সার্থকতা নাই। ভাবুকের মনে ভাবনাগুলা ভাব হইয়া উঠিলে তাহদেরও সেই দরবার। তাহারা বলে, কোনো হযোগে যদি হওয়া গেল, তবে এবার বিশ্বমানবের মনের ভূমিতে সবজন্মের এবং চিরজীবনের লীলা করিতে বাহির হইব। প্রথমে ধরিবার স্বয়ােগ, . তাহার পরে ফলিবার স্বযোগ, তাহার পরে বাহির হইয়া ভূমিলাভ করিবার সুযোগ এই তিন মুযোগ ঘটিলে পর তবেই মানুষের মনের ভাবন কৃতাৰ্থ হয়। ভাবনাগুলা সজীব পদার্থের মত সেই কৃতাৰ্থতার জুগিজ বাহুবকে কেবলি দিতেছে। সেইজন্ত মানুষে মামুযে जाँब७को भनत्रु पूँबिएउटश्–निएजस्त्र उनमोब्र उांब नांमहैिब दिांब जछ-निजब बन्नब ভাবকে অষ্ঠের মনে ভাবিত করিবার জঙ্গ । এইজন্ত মেয়ের ঘাটে জমে,—বস্থর কাছে বন্ধু । ছোটে,চিঠিআনাগোনা করিতে থাকে,এইজনাই । সভাসমিতি,তৰ্কবিতৰ্ক,লেখালেখি, বাদপ্রতিবাদ —এমন কি, এজন্য মারামারি-কাটাকাটি পর্য্যন্ত হইতে বাকি থাকে না । মানুষের মনের ভাবনাগুলি সফলতালাভের জন্য ভিতরে ভিতরে মানুষকে এতই প্রচণ্ড তাগিদ দিয়া থাকে ; মানুষকে • একৃল থাকিতে দেয় না ; এবং ইহারই তাড়নার পৃথিবী জুড়ির মানুষ সশকে ও নিঃশব্দে দিনরাত কত বকুনিষ্ট যে বকিতেছে, তাহার আর ঠিকানা নাই। সেই সকল বকুনি কথায়-বাৰ্ত্তীয়, গল্পে-গুজবে, চিঠিপত্রে, মূৰ্ত্তিতেচিত্রে, গদ্যে-পদ্যে, কাজে-কর্ণে, কত বিচিত্র সাজে, কত বিবিধ আকারে, কত মুসঙ্গত এবং অসঙ্গত আয়োজনে মানুষের সংসারে ভিড় করিয়া ঠেলাঠেলি করিয়া চলিতেছে,তাহ মনের চক্ষে দেখিলে স্তন্ধ হইতে হয় । এই যে এক-মনের ভাবনার আর-এক মনের মধ্যে সার্থকতালাভের চেষ্টা মানৰসমাজ জুড়িয়া চলিতেছে, এই চেষ্টার বশে আমাদের ভাবগুলি এমন একটি আকার ধারণ করিতেছে, যাহাতে তাহারা ভাবুকের কেবল একৃলার না হয় । অনেকসময়ে এ আমাদের অলক্ষিতেই ঘটিতে থাকে। এ কথা বোধ হয় চিন্তা করিয়া দেখিলে সকলেই স্বীকার করিবেন যে, কোনো বন্ধুর কাছে যখন কথা বলি, তখন কথা সেই বন্ধুর মনের ছাদে নিজেকে কিছু-না-কিছু গড়ির লয়। এক বন্ধুকে আমরা ৰে-রকম করিয়া S tttt SDSDSDS DDDDS i ZBBS BB BB BBB BBB BB BBB
