পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/১৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूउँौद्र সংখ্যী"। }. s'. फ़िञ्जनर्णtन महम इब्र, झबरुक्ब्रां प्ठांशंप्नब ঠাকুরকে তাহদের মত গড়িয়া . প্রাণের আকাঙ্ক মিটাইয়াছিল, উচ্চাঙ্গের কবিতা বা ধৰ্ম্মভাব তাহার ধারণা করিতে পারে নাই ; মহিষেরা যদি তাহামের দেবতা গড়িতে চাহে, তবে তাহার দুইটি পৃঙ্গ কল্পনা না করিয়া ক্ষান্ত হইবে না,-চাষার দেবতা ক্ষেত্রে ধান্তবীজ বপন করিবেন, ইহাতে আর আশ্চর্য্যের বিষয় কি আছে । দেবতা যদি অন্তরঙ্গ হন, তবেই তাহার সহিত ভাবের আদানপ্রদান চলিতে পারে । @ কিন্তু পালরাজগণের গানের যেরূপ একটা অংশ আছে, যেখানে পরবর্তী বঙ্গসাহিত্যের সঙ্গে সেই গানগুলির যোগ পাওয়া যায়, — এই শিবের গানেরও কোন কোন স্থানে সেইরূপ বঙ্গীয় কবিতার চিরপরিচিত আকার পরিদৃষ্ট হইয়া থাকে। শিবের পায়ে পড়িয়া পাৰ্ব্বতী একজোড়া শঙ্খ চাহিতেছেন, শিৰ নিতান্ত দরিদ্র, তিনি শঙ্খ কিনিবার কড়ি কোথায় পাইরেন ? সাধবীর শঙ্খ পরিবার সাধ ও শিবের ੋਣ প্রাচীন বঙ্গীয় গৃহস্থালীর একখানি চিত্র চক্ষের সম্মুখ উজ্জ্বল হইয়া উঠিয়াছে। পাৰ্ব্বতী রাগ করিয়া পিত্রা: লয়ে চলিয়া গেলেন, শিব অনন্তগতি হইয়া শাঁখারী সাজিয়া হিমালয়ে উপস্থিত হইলেন, –পাৰ্ব্বতী শাঁখারীকে চিনিতে পারলেন, डिनिभाभी ब्रिबांब जछ शङ बांड़ाहेब লিন –শিব স্বীয় কোনল পদ্মহন্তে যখন পিানীকে শাখা পরাইতেছিলেন, তখন গান্ধী গণিতেছিলেন, ভোলানাথ উহার खछ कडे " पंक्ष निरज भदिा अनिद्राप्रुम এক ছদ্মবেশ স্বীকার কুরিয়া stol পাইবার শিবের গান। ১২৯ জঙ্ক এত শ্রম স্বীকার করিতেছেন, অথচ তিনি শিবের হাতদুখানি মশক ও জোকের দংশনে ক্ষতবিক্ষত করাইয়াছেন। তখন হুৈমবতীর উজ্জল গণ্ডদ্বয়ে অশ্রধারা বিগলিত হইতে লাগিল—তিনি স্বামীর নিকট আপনাকে অপরাধী মনে করিয়া কাধিতে লাগিলেন। ইহার পর আর এক দৃপ্ত। হৈমবতী স্বল্পপরিবেষণ করিতেছেন, তাহার ললিতদেহ ঈষং নমিত হইতেছে,—মুখচন্দ্রে নীহারবিন্দুর স্তায় শ্রমজনিত স্বেদবিন্দু, অন্ন আনিতে ও পরিবেষণ করিতে অবসর পাইতেছেন না,— ধুতুরাফলভাজা খাইয়া শিব যখন আনন্দে মাথা নাড়িতেছেন, পাৰ্ব্বতী তখন অপাঙ্গদৃষ্টতে স্বামীর পরিতৃপ্ত মুখমণ্ডল দেখিয়া মনে মনে অসীম প্রীতি উপভোগ করিতেছেন। এদিকে কাক্টিক-গণেশ নিমেষের মধ্যে খাদ্য ফুরাইয়া ফেলিয়া ‘দাও দাও বলিয়া চীৎকার করিতেছেন,—অন্যত্র নন্দীও সেইরূপ চীৎকার করিয়া শিবানীকে উদ্ধান্ত করিতেছে। তিনি বলিতেছেন, “বাছার, একটু ধীরে ধীরে থা”,—এই পৃষ্ঠ কৈলাসের নাহ, ইহা হিন্দুর অন্তঃপুরকে চিত্রিত করিয়া দেখাইতেছে। গ্রামাকৃষকের গানের এই অধ্যায়ে ভাব বা ভাষার দারিদ্রা নাই, যেহেতু বিস্তাবুদ্ধিতে হিন্দুগষা খাটাে হইতে পারে, তাহার অর্থবলও কিছুই নাই—কিন্তু গার্হস্থ্যধৰ্ম্ম সে যেরূপ বুধিয়াছে পৃথিবীর অন্য কোথাও নিম্নশ্রেণীর মধ্যে সেরূপ দৃষ্টান্ত বিরল। শিবের গানে পাৰ্ব্বতীর বাগিনীবেশে মহাদেবকে ছলনার কথা সৰ্ব্বত্রই পাওয়া যায়, —কোন কোন পুঁথিতে বানীিৰে ভুম্বনীর কথা আছে-এই ছলনার ইতিহাস গ্রাম্যতা