পাতা:বঙ্গভাষা ও সাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লৌকিক-ধৰ্ম্মশাখা SAO সংশোধিত চিত্র সম্মুখে থাকিতে প্ৰথম উদ্যমের নমুনা দেখিয়া কাব্যামোদিগণ কতদূর পরিতৃপ্ত uuBB DB DD DSBB BBB DDBSBDDDDD BD KBDS DBB DDD S DDSDDBB পূৰ্ণ নিদর্শনগুলি পাইলে আদর করবেন, সন্দেহ নাই। DBBBBD tr DBDDD BB DDSBDS DDDB rDuB DBBBBLBBD DDD K क्ष5J ।। করিয়াছি। মাধবাচাৰ্য্য আত্ম-পরিচয়স্থলে লিখিয়াছেন ;- “পঞ্চগৌড় নামে স্থান পৃথিবীর সার। একাব্বর নামে রাজা অৰ্জ্জুন অবতার। অপার প্রতাপী রাজা বুদ্ধে বৃহস্পতি । কলিযুগে রামতুল্য প্ৰজা পালে ক্ষিতি ৷ সেই পঞ্চগৌড় মধ্যে সপ্তগ্রাম স্থল। ত্ৰিবেণীতে গঙ্গাদেবী ত্ৰিধারে বহে জল । সেই মহানদী তটবাসী পরাশর । যাগে যজ্ঞে জপে তপে শ্ৰেষ্ঠ দ্বিজবর ৷ মৰ্য্যাদায় মহোদধি দানে কল্পতরু । আচারে বিচারে বুদ্ধে সম দেবগুরু। তাহার। তনুজ আমি মাধব-আচাৰ্য্য। ভক্তিভরে বিরচিনু দেবীর মাহাত্ম্য। আমার KBDDDD KDY KK KDS S S DDSDD KK DDB D BBBD yBDDDY BBDB SB K D BD S S LD চরণে মাগি এই পরিহার। ইন্দু বিন্দু বাণ ধাতা শক নিয়োজিত। দ্বিজ মাধবে গায় সারদা রচিত। সারদা চরণসরোজ-মধু লোভে। দ্বিজ মাধবানন্দে আলি হয়ে শোভে ৷” “ইন্দু বিন্দু বাণধাত” অর্থ ১৫০১ শক, ১৫৭৯ খৃষ্টাব্দ। কথিত আছে, মাধবাচাৰ্য্য ময়মনসিংহ জেলার দক্ষিণে মেঘনা নদীর তীরস্থ নবীনপুর (ন্যানপুর) গ্রামে বাস স্থাপন করেন। এই স্থান এখন গোঁসাইপুর বলিয়া পরিচিত। মাধবাচাৰ্য্যের পিতামহের নাম ধরণীধর বিশারদ, পিতার নাম পরাশর ও একমাত্র পুত্রের নাম জয়রামচন্দ্ৰ গোস্বামী। পণ্ডিত চন্দ্ৰকান্ত চট্টগ্রাম হইতে তাল পাতার পুথির আকারে এই পুস্তক বহু পূর্বে প্রকাশিত করিয়াছিলেন। মাধবাচাৰ্য্য ও মুকুন্দরামের ক্ষমতা এক দরের নহে-মুকুন্দরামের প্রতিভা প্ৰথম শ্রেণীর কবির, মাধবাচাৰ্য্য দ্বিতীয় শ্রেণীর কবিগণের সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত হইবার যোগ্য ; কিন্তু উভয় কবির প্রতিভায় কতকটা একপরিবারের লক্ষণ দৃষ্ট হয়,-যেন প্রকৃতি সুন্দরী একই হস্তে দুইটি ফুল সৃষ্টি করিয়াছেন, দুইটিতেই স্বভাব-গত অনেক সাদৃশ্য, কিন্তু একটি অন্যটি হইতে বেশী উজ্জ্বল, সুগন্ধি ও সুন্দর, তাই পথিকের চক্ষু সেইটির প্রতি মুগ্ধ হইয়া অপরটিকে উপেক্ষা করে। কিন্তু যেখানে গোলাপ নাই, সেইখানেই পক্ষপাতশূন্য দৃষ্টিতে মালতী ফুলটির রূপ উপভোগ করা সম্ভবপর। কবিকঙ্কণের সান্নিধ্যের ছায়া হইতে মাধুকবিকে নিরাপদ স্থলে রাখিয়া গুণের বিচার করা উচিত। আমরা উভয় কবিকে দেখিয়া ফেলিয়াছি; সুতরাং বোধ হয় প্রকৃত বিচারের অধিকারী নাহি। মাধুকবির ফুল্লর কবিকঙ্কণের ফুল্লারার ন্যায় লজ্জা-নতা সুন্দরী গৃহস্থবধু নহে। এই ফুল্পরার জিহ্বা অসংযত, তাহার চরিত্রে অপরটির ন্যায় সংযমশীলতা ও স্বাভাবিক সরমের বিকাশ পায় নাই। মাধুর লহনা ও খুল্পনা ততদুর পরিষ্কার চরিত্র নহে-উহারা মুকুন্দের লহনা ও খুল্লনার রেখাপাত মাত্র। গল্পাংশে উভয় কবিরই বেশ क1 अाएह-भtषJ बtT भूभ भूकूम ७ अक्षयांफ्रां ।