পাতা:বঙ্গভাষা ও সাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उदांत-भांथ 8 Ꮔ Ꭹ শকুন্তলার রূপ বর্ণনা-“চামরে চিকুরা কেশ হেন মনে লয়। চাচর তাহাতে নাই এইত বিস্ময় । চাঁদ কুন্দ দিয়া মুখ করিল নিৰ্ম্মিত। তাহাতে কলঙ্কহেতু নহে পর তীত। অরুণ তিলক ভালে হেন লএ চিতে । সৰ্ব্বক্ষণ রক্তবর্ণ না থাকে DBDB SS BDiDiB BDBDB BB KDBDB S DBDB BB DBB DBD DD BBS DDDB DD DL DDBE চঞ্চলত নাহি তাহে কটাক্ষ সন্ধান। বিম্বফল জিনিয়া অধর যে দেখি। ঈষৎ মধুর হাস তাতে নাহি লক্ষ্যি৷” একবার উপমা দিয়া আবার সে উপমাটিকে ধিক্কত করা, অলঙ্কার শাস্ত্রের পত্ৰ লইয়া এবম্বিধ কৌতুকপূৰ্ণ ক্রীড়া কাশীদাসের পরবর্তী যুগের বিশেষত্ব। রামেশ্বর কবির স্বভাব-বৰ্ণনা প্ৰাচীন কবিগণের স্বভাব-বৰ্ণনার পুনরাবৃত্তি, কিন্তু ভাষা অনেকটা বিশুদ্ধ । যথা লবঙ্গ কাঞ্চন নাগকেশর শোভিত। নানাজাতি বৃক্ষলতা সব পুলকিত । রক্তবর্ণে শ্বেতবর্ণে হৈছে বিকশিত। পুপমধু পানে মন্ত মধুকরগণ। নানাস্থানে উড়ে পড়ে অস্থির সঘন। অন্যে অন্যে বাদ করি সতত। ঝঙ্কারে। যাহারে শুনিলে কামে মুনি মন হরে ৷ নানা জাতি পক্ষী নাদ করে সুললিত। বৃক্ষমূলে থাকিয়া খঞ্জন করে নৃত্য ৷ কোকিল মধুরধ্বনি সঘনে কুহরে। তৃষ্ণায় চাতক পক্ষী পিউ পিউ বোলে৷ ময়ুর পেখম ধরি নৃত্য করে তথি । আশ্রম দেখিয়া তুষ্ট হইল নৃপতি । -ब्रांत्भवब्र नगौब्र डाब्रड, cल, १, शूशि, v १।४७ १य । ইহা শকুন্তলা উপাখ্যানের পূর্বভাগ। রাজেন্দ্ৰদাসের ন্যায় রামেশ্বরও কালিদাসের শকুন্তলা হইতে উপাখ্যান ভাগ গ্রহণ করিয়াছেন ;-“কণ্টক লািগয়ে পথে আপন অচিলে। খসাইতে রাজারে ফিরিয়া চাহে ছলে৷” প্ৰভৃতি শকুন্তলার চেষ্টা কালিদাসের জগদ্বিখ্যাত চিত্রের স্পষ্ট অনুকরণে চিত্রিত হইয়াছে। ত্ৰিলোচন চক্ৰবৰ্ত্তী নামক অপর এক কবি মহাভারত অনুবাদ করিয়াছিলেন, ১৩০, ৩ সালের বৈশাখ মাসের নব্য ভাবতে শ্ৰীযুক্ত বাবু রসিকচন্দ্ৰ বসু মহাশয় ইহার বিষয় জানাইয়াছে, উক্ত প্ৰবন্ধ-লেখকের মতে ত্ৰিলোচন চক্ৰবৰ্ত্তী ২০০ বৎসর পূর্বের কবি। মহাভারতের আরও অনেকগুলি অনুবাদ আমরা পাইয়াছি । ( বঙ্গসাহিত্য-পরিচয় গ্ৰন্থ দেখুন । ) ভাগবতের অনুবাদ তিন খানির বিষয় ইতিপূৰ্ব্বে লিখিত হইয়াছে ৪-১ । গুণরাজ খাঁর শ্ৰীকৃষ্ণবিজয়, ২। মাধবাচাৰ্য্যে শ্ৰীকৃষ্ণমঙ্গল, ৩। লাউড়িয়া কৃষ্ণদাস প্ৰণীত বিষ্ণুপুরীর ‘বিষ্ণুভক্তিরত্নাবলী’র অনুবাদ। “বিষ্ণুভক্তিরত্নাবলী’ ভাগবতের সারসংগ্ৰহ মাত্র। কিন্তু এই অনুবাদত্ৰেয় সমগ্ৰ ভাগবতের অনুবাদ न८श,-é3यि »०२ ७ »»* স্কন্ধের এবং শ্ৰীকৃষ্ণমঙ্গল ১০ম স্কন্ধের অনুবাদ। লাউড়িয়া কৃষ্ণদাসের অনুবাদে অতি সংক্ষেপে ভাগবতের অংশবিশেষের পরিচয় আছে, কিন্তু গদাধরপণ্ডিতের শিস্য ভাগবতাচাৰ্য ( রঘুনাথ ) ষোড়শ শতাব্দীর পূর্বভাগে সমগ্ৰ ভাগবতের অনুবাদ প্রচার করিয়া ছিলেন। এই অনুবাদখানি বেশ সুন্দর, শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্রনাথ বসু মহাশয়ের নিকট ইহার প্রায় সমস্ত পুথিখানি সংগৃহীত আছে रिव्रुन रु. १ठी ! ७११(डद्र उन्ण ।