›ፃ: - दक्रमरिला । [২য় খ, ৮ম সংst ঘোরতর ইন্দ্রিয়সুখের বিধি পাইয় এবং গোপনে কার্ধ্যের সুযোগ দেখিয়া রৌদ্ধগণ মতভ্রষ্ট হইল কিন্তু পাছে বিকৃত অর্থ দ্বারা লোকে ভ্ৰষ্ট হয় এজন্য দিব্য ও বীরভাবে উপাসনা কলিযুগে নিষিদ্ধ হইয়াছে পশুভাবে উপাসনাই কলিকালে ৰিহিত । পশুভাবে পশুবলি নাই। অথচ সকলেই শ্যামাপূজায় পশুবলি দিয়া থাকেন । জ্ঞানপক্ষে অজ্ঞানতাই পশু এবং তাহার বলিদানই পশু বলিদান। কাৰ্ত্তিক মাস এরূপ ভয়ানক কাল যে, যমের ভগিনী যমুন। যমের জীবনের জন্য শঙ্কিত ছন । মৃতু্যরাজের মৃত্যুশঙ্কাদ্বার। কাৰ্ত্তিকু মাস যে জীবনের পক্ষে অত্যন্ত বিশ্বকারী তাছাই প্রকাশিত হইতেছে। যমুনা ভ্রাতৃস্নেহে কাতর হইয়া যমের অর্চন। করেন। যমও যমুনাকে অলঙ্কার বস্ত্রাদি দ্বার সম্মানিত করেন । কাৰ্ত্তিক মাসে দাম্পত্য স্নেহের পরিবর্তে ভ্রাতৃস্নেহের গৌরব প্রকাশ করাতে বিলক্ষণ প্রতিপন্ন হইতেছে যে, এই জীবনক্ষয়কর সময়ে ইন্দ্রিয়-সুখাসক্ত হওয়৷ অত্যন্ত অন্যায় কার্য্য । বিশেষতঃ কেবল যে ভগিনীকে ভ্রাতার অর্চনা এবং ভ্রাতাকে ভগিনীর সম্মান করিতে হয় এরূপ নহে ; যম ও যমুনার পূজাও বিহিত হইয়াছে। যমের পূজাদ্বারা বিলক্ষণ বোধ হয় যে, কাৰ্ত্তিক মাসে মৃত্যুশঙ্ক। উদ্দীপন করা ভ্রাতৃদ্বিতীয়ারও কাৰ্য্য। স্কন্দপুরাণে অাছে যে, যে ব্যক্তি স্নান করিয়া কাৰ্ত্তিক শুক্ল দ্বিতীয়ায় যম ও যমুনার অর্চন। করে, তাছাকে যমলোক দর্শন করিতে হয় না । পুরাণান্তরে আছে যে, জাতৃদ্বিতীয়ায় যম চিত্রগুপ্ত ও যমদূতের পূজা করা বিধেয়। পূজার মন্ত্র এই—“হে মার্তণ্ডজ, হে পাশহস্ত, হে যম, হে লোকান্তক, হে ধরামরেশ জাতৃদ্বিতীয়াকৃত দেবপূজা ও অর্ঘ্য গ্রহণ কর। ভগৰন্থ আমি তোমাকে প্রণাম করি।” এই প্রথানুসারে ভগিনীর ভ্রাতার মস্তকে অর্থ্যত্রব্যাদি দিয়া থাকে। ভবিষ্য পুরাণে ¥ क्रिबारैोब्रभएउद्देनन करनी नछि कमान्नन । কেবলং পশুভাৰেন মন্ত্রসিদ্ধি ভৰোণাং —মছামিৰ্ব্বাণতন্ত্র ।
