*झांखjन, २२v७ I] স্ত্রী ও পুৰুষ । - २ 8७ লোকের জীবনচরিত পাঠে দেখিতে পাওয়া যায়, যে সম্ভজনীয় চরিত্রের বলে লোকে পৃথিবীতে যশস্বী হইয়াছে, সেই চরিত্র বাল্যকালে তাহদের প্রত্যেকের মাতৃকর্তৃক সংগঠিত হইয়াছিল। আমরা দেখিলাম যে, নারীজাতি তাহদের হৃদয়গত স্বাভাবিক কমনীয় ভাব দ্বারা পুৰুষের উগ্র ও কঠোর চরিত্র সংযমিত করে। তবে পুৰুষের মনকে কোমল করিবার নিমিত্ত কি নারী জাতি সৃষ্ট হইয়াছে ? তাহাদের কি জ্ঞানোন্নতি বিষয়ে কোন ক্ষমতা নাই ? মানিলাম যে, নারীজাতি বুদ্ধিশক্তিতে পুৰুষের কণীয়সী ; পুৰুষের মধ্যে যে সমস্ত অসামান্য ব্যক্তি জন্মগ্রহণ করিয়া যেমন বিজ্ঞানের মহতী উন্নতি করিয়াছেন, সেইরূপ নারীজাতির মধ্যে তাহণদের সমকক্ষ এতাবৎকাল পর্যন্ত জন্মগ্রহণ করেন নাই। তথাপি ইহা জিজ্ঞাস্য যে, জ্ঞানোন্নতি বিষয়ে তাহারণ কি একবারে ক্ষমতাহীন ? সকলেই স্বীকার করবেন যে, স্ত্রীজাতিতে কল্পনাশক্তি অতি প্রবল, তাহাদের সহজ জ্ঞান অতীব বলবান। যে বিষয় পুৰুষের অনেক তর্ক বিতর্কের পর নির্ণয় করেন, স্ত্রীলোকের তাহণ এক মুহূৰ্ত্ত মধ্যে স্থির করিতে সক্ষম। এইরূপ সামর্থ্য তাহণদের বল বর্তী কম্পনাশক্তির ফল । দেশপৰ্যটকের বলিয়া থাকেন যে, বিদেশীয় ভাবগতিক স্ত্রীগণ যেমন শীঘ্ৰ বুঝিতে পারে, পুৰুষের তেমন পারে না। ইহাতে উপলব্ধি হইতেছে যে, স্ত্রীলোকের বুদ্ধিশক্তি কিছু ত্বরিত, পুৰুষের বুদ্ধির গতি কিছু ধীর। স্ব প্রসিদ্ধ ইতিহাসলেখক বাকল সাহেব বলেন, বিজ্ঞানরাজ্যে যাহারণ যশস্বী হইয়াছেন, তাহারণ যদি ओीशर°ब्र निकल्ले इहेएउ ७धे जां*ऽर्ष *खि ७धtख. मी श३८उन, यनि তাহণদের মনে & অনুপম কল্পনাশক্তি সংক্রামিত ন হইত, তাহণ হইলে, বিজ্ঞান এতদূর উন্নতি লাভ করিতে পারিত কি না সন্দেহ। তিনি বলেন, যেমন বিশ্ব রাজ্যের তত্ত্ব নিরূপণ করি বার নিমিত্ত প্রত্যক্ষ ব্যাপারসমূহ পর্যালোচনা করা নিতান্ত আৰশুক, সেইরূপ কম্পনাশক্তি দ্বারা কোন বিষয়ে শীত্র প্রবেশ ও তাছার অন্তরতম
