፵ቀና ቖጂሻ | বয়স্ক কন্যাঅনুষ্ঠা থাকিত, ইহা আমরা অস্বীকার করি না, কিন্তু বহু-বিবাহ প্ৰথা , আপনা হইতেই উঠিয়া গিয়াছে। অধিকবরস্কা কন্যার বিবাহ, তাহাও এখন । সকল ঘরে হয় না, যাহারা বাল্য-বিবাহের বিরোধী, কুলীন না হইতেও ऊँशब्रां কন্যাগুলিকে द द्रिव्रा ९tकन्न, द्देशं কৌলীন্যের দোষ নহে, কুলীনের দোষ নহে; কেন না, রাজা বল্লাল সেন নবঙুণবিশিষ্ট ধাৰ্ম্মিক লোকদিগকেই কুলীনশ্রেণীভুক্ত করিয়াছিলেন। ধাৰ্ম্মিক লোকেরা বিবাহসম্বন্ধে কোন প্ৰকার অবিবেচনার কাৰ্য্য করিবেন। কিম্বা। করিতেন, পরিণামদেশী বিজ্ঞ লোকেরা কখনই সে কথা বলিতে পারেন না। ংশানুক্ৰমে কুলীন হুইবে-আচারভ্ৰষ্ট হইলেও দুরাচার কুলীনসস্তানের কুলীনের সন্মান প্ৰাপ্ত হইবে, রাজা বন্ধু লের নিয়মের মধ্যে তেমন কথা কোথাও দেখিতে পাওয়া যায় না। ইতি শাসন্তে মার্শম্যান সাহেব ঐ অংশ ভুল করিয়াছেন। ইংরাজী বঙ্গেতিহাসে কৌলীন্য বংশানুগত, এই মিথ্যা কখা পাঠ করিয়াই বঙ্গবাসিগণ ভ্ৰমে পতিত হইয়াছেন। যাহারা কুলীনের দোষ দেখাইতে তৎপর, তঁহাদের মধ্যে একজনের দৃষ্ট:স্তু এইখনেই উ:ে { করা আবশ্যক । দাক্ষিণাত্য বৈদিকশ্রেণীর এক ব্ৰাহ্মণ নাটক সুচল করিতেন । র্তাহার রচিত একখানি নাটকের নাম “কুলীনকুলসৰ্ব্বস্ব।” নাটক। সেই নাটকে তিনি লিখিয়া গিয়াছেন, একজন কুলীন ব্রাহ্মণের একটীি পূৰ্ণবয়স্ক কন্যা অবিবাহিতা ছিল, সেই কন্যা কখন বিবাহের নাম শ্ৰবণ করে নাই। একদিন তাহার কর্ণে প্রবেশ করিয়াছিল, “অমুকের বিয়ে হইবে,” সেই কথা শ্ৰবণ। করিয়া সেই কন্যা তাহার মাতাকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিল, “বিয়ৈ কি মা ? দ্বি: লইয়া লোকে কি করে ? বিয়ে কি খায় না। পরে ??? এটা যে কত বড় নিন্দুকল্প কথা, যাঁহাদের কিছুমাত্র বিবেচনাশক্তি আছে, তাহারা সকলেই তােহা বুঝতে পরিবেন। সেই নাটকের যখন অভিনয় হইয়াছিল, তখন অনেক লোক ঐ কথা লইয়া আমোদ করিয়াছিলেন। কন্যার কথা ছাড়িয়া দিলে ও যে সকল পুণে, ৰহুদিম অবিবাহিত থাকে কিম্বা জীবনে যাহাঁদের কখন বিবাহ হয় না, স্ত:স্থারাও । কি ঐ কথা জিজ্ঞাসা করিতে পারে? নিন্দকারী লোকের চরিত্রই বিচিত্র { যাহা কখনই সম্ভব হইতে পারে না, নিজের বুদ্ধিতে তাহা রচনা করিাও, নিন্দাকারী লোকেরা অকারণে ভদ্রলোকের নিন্দ করে। - . V)
