凶奇t帝* 范3習1 只@邻 •হিন্দুসস্তানের বিলাত-যাত্র'র ধূমধাম ছিল না, কালাপানি পার হইলে হিন্দসন্তানের জাতি যায়, ইহাই সকলের ধারণা ছিল। রাজা রামমোহন রায় বিলতে গন্নািছলেন, তিনি আর দেশে ফিরিয়া আইসেন নাই ; বাৰু দ্বারকানাথ ঠাকুর বিলতে গিন্নাছিলেন, ফিরিয়া আসিয়া তিনিও হিন্দু সমাজের সংস্কার-বদলের চেষ্টা পান নাই ; সে কথাটা এক প্রকার চাপা পড়িয়াই গিয়া ছল । ব্ৰজরত্নৰ বু হিন্দুর বিলাত-যাত্রার প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন নাই ; তাহার বক্ততার সার মৰ্ম্ম ছিল, জাতিভেদ উঠ, ইয়া দেওয়া আর প্রতিমা পূজা রহিত করা। তঁহার নিজের আচার-ব্যবহার কি প্রকার ছিল, সকলে তাহা জানতেন না। তবে, কেবল এই টুকু মাত্ৰ প্ৰকাশ ছিল যে, জাতিভেদ মানিতেন না ; সুবিধা ঘটিলে সাহেবের BDB BBg gDDBDBDD SDBD DBD BB D BBB S DDDD DDSDBBD BDBBD সাহেবের সঙ্গে কথা কহিতে হয়, বাবু ব্ৰজরত্নের ভালরূপ ইংরাণী জানা ছিল না, সেই কারণে বড় একটা তিন খানার মজলীসে যোগ দিতে যাইতেন না। বক্ততা কবিবার সময় কিন্তু আহার-বিহারে কোন দোষ নাই বলিয়া সকলকে শিক্ষা দিতেন। কেবল শিক্ষা দিয়াই তিনি ক্ষান্ত থাকিতেন না, প্রত্যেক বক্ততার বৈঠকে তিনি স্পষ্ট স্পষ্ট বলিতেন, জাতিভেদ উঠাইয়া না দিলে কষ্মিনকালেও ভারতবর্ষের উন্নতি হইবে না। আজকাল যাহারা সমাজ-সংস্কারের বক্ততা করেন, তঁfচারা ঐ কথাটার উপরেই বেশী জোর রাখেন ; নবীন নবীন বক্তারা উহার উপর আরও দুই তিন মাত্ৰা চড়াইয়া দেন। তঁহারা বলেন, সৰ্ব্বজাতির সহিত আহার-ব্যবহার যেমন প্রয়োজন, সৰ্ব্বজাতির পুত্ৰ-কন্যার পরস্পর আদানপ্ৰদানও তদ্রুপ প্রয়োজনীয়। বাঙ্গালার হিন্দুরা ক্রমশ দুর্বল হইতেছে, কোন বলবান জাতির সহিত তাহদের কন্যার বিবাহ চলিলে বলবান সন্তান জন্মিবে, ক্রমশ আবার এই হীনবীৰ্য বাঙ্গালীজাতি বীরজাতি হইয়া উঠিবে। একবার একজন ধুরন্ধর বক্তা প্ৰস্তাব করিয়াছিলেন, বিলাতের গোরার সহিত বাঙ্গালীকন্যার বিবাহ হওয়া কৰ্ত্তব্য। তাহা হইলে সেই সকল কন্যার গর্ভে বীরপুত্ৰ জন্মিবে, সাহেবের আদর করিয়া সেই সকল পুত্রকে ইংরাজ-সেনাদলে গ্ৰহণ করিবেন, বাঙ্গালীর দুর্বল অপবাদ দূর হইয়া যাইবে, পরস্পর সহানুভূতি বৰ্দ্ধিত হইতে থাকিবে। বাবু ব্ৰজরত্ন চৌধুরীর মস্তকে ততদূর উচ্চভাবের উদয় হয় । নাই ; তিনি কেবল প্ৰতিমার উপর আর হিন্দুজাতির উপর দেশের অবনতির
