পাতা:বঙ্গরহস্য - ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*1 নিদান, ইহা হিন্দুশাস্ত্রের উপদেশ। কুরুক্ষেত্ৰ-যুদ্ধারণ্ডের অগ্রে রণস্থলে কুরুসৈন্ত দর্শন করিয়া অৰ্জ্জুন যখন “যুদ্ধ করিব না” বলিয়া ধনুৰ্ব্বাণ পরিত্যাগ করেন, শ্ৰীকৃষ্ণ তখন অৰ্জ্জুনকে রূণবিমুখতার কারণ জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন। বংশক্ষয়ে বংশমধ্যে ব্যভিচার সংঘটিত হইবে, ব্যভিচার সংঘটিত হইলে বর্ণ সঙ্কর উৎপন্ন হুইবে, কুলধৰ্ম্ম বিনষ্ট হইবে, কুল-পুরুষগণ নিরায়গামা হইবেন, মহাপ্ৰাজ্ঞ মহাশীর ধনঞ্জয় এই প্রকার প্রবল হেতু প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন। যাহারা ভগবদগীতা পাঠ করিয়াছেন, তাহারা সকলেই এ বিষয় উত্তমরূপে অবগত আছেন, এই ক্ষুদ্র পুস্তকে তাহার পুনরুল্লেখ নিম্প্রয়োজন। আধুনিক ব্ৰাহ্ম যুবকেরা সেই অনর্থকর বৰ্ণসঙ্কর উৎপাদনের হেতু হইতেছেন, ইহা চিন্তা করিলে চমৎকৃত ও বিস্মিত ठूहै८ङ ठूग्न । الد একজন ব্ৰাহ্ম যুবাকে একজন ব্ৰাহ্মণ একদা জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, “তুমি কি জাতি ?” ব্ৰাহ্ম উত্তর দিয়াছিলেন, “আমরা মানব জাতি।” যাহারা এখন জাতি মানে না, তাহারা ঐ কথা বলিবে, ইহা দোষের নহে, কিন্তু ঐ কথা বলবার সময় এ নাও উপস্থিত হয় নাই। র্যাহারা পরমতত্বের চরমতত্ব পরিজ্ঞাত হইতে পারিয়াছেন, তঁহাদের মুখেই ঐ উচ্চকথা শোভা পায়, নতুবা একজন স্বেচ্ছাচার বালকের মুখের কথায় ঐ চরমভাব শ্ৰবণ করিলে কাণে যেন বিষ ঢলিয়া দেয়। চরম ভাব কিরূপ, একজন পরমতত্ত্বজ্ঞা সাধক ভক্ত শ্ৰীপরমানন্দ ব্ৰহ্মচারীর তত্ত্ব-গীতাবলীর মধ্য হইতে তৎপোষকেয় একটা গীত আমরা নিম স্থানে উদ্ভূত করিয়া দিলাম ঃ বিবিটি-মিশ্রিতাল একতাল।।

  • वि5ाश या इम्र निग्र छांडि, দেখি জাতির গেছে তাহে জাতি । জাতির যদি জাত না যাবে কেন রে তায় হাতাহাতি ? .6कन वा श्ब्र छिन्न 4 थाक दांभून कारब्रङ ८खागाउँछि ?

ছোট বড় যে কথা হোক জাতির আগে তুচ্ছ অতি, জাতি ব’লতে লোক-সমাজে বুঝায় এক মানব জাতি। সপ্তধাতু আর চেতনে সবার যৰে এই আকৃতি, জাত যাবে কি জড়ের তবে ? না-চেতনের হবে ক্ষতি ?