প্রথম তরঙ্গ । SY EDDD ul EEuBKuBD SS gSDB KKY uBKS DDB BDDBY gD BDBD DDD BB BD BBDD YY uBBDDK BBDSS DBDBDDBDBDY সকল সমাজেই ব্রহ্মের উপাসনা হয়, কিন্তু সমাজসংস্কার-সম্বন্ধে সকল সমাজের মত একরূপ নহে। বঙ্গ-কুলাবালগণের লঙ্কজ-পরিত্যাগ ও অধীনতাপরিত্যাগ-সম্বন্ধে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সহিত বাবু কেশবচন্দ্র সেনের মতবিরোধ ঘটিয়াছিল, সেই কারণেই কৈশৰ সম্প্রদায়ের জন্য নূতন ব্ৰাহ্মসমাজের পত্তন। সাধারণ ব্ৰাহ্মমতের সহিত ঐ দুই সমাজের মত-বিরোধ ঘটাতে সাধায়ণ ব্ৰাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠা । আমরা এখন অসবর্ণ-বিবাহের প্রসঙ্গের আলোচনা করিতে প্ৰবৃত্ত, অতএব সেই প্রসঙ্গেই দুই একটী কথা বলা আবশ্যক। আদি সমাজ ঐ মতের পক্ষপাতী ছিলেন না। এখন শুনা যায়, সেই সমাজের প্রধান প্রধান সভ্যগণের মধ্যেও সেইরূপ বিবাহ প্ৰচলিত হইতেছে। কৈশব সম্প্রদায়ের মধ্যে অসবৰ্ণ-বিবাহের যথেষ্ট আদর। বাৰু কেশবচন্দ্ৰ স্বয়ং সেই বিষয়ের পথপ্ৰদৰ্শক হইয়া গিয়াছেন। সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের মতেও সেইরূপ বিবাহ বঙ্গসমাজের শুভাপ্রদ। দৃষ্টান্ত অনেক। ব্ৰাহ্মসমাজ জাতিভেদ স্বীকার করেন না, ইহা বোধ হয় সকলেই জানেন । আহার-ব্যবহারে প্রথমাবধি - সকলেই তাহা দেখিয়াছেন। বিবাহে জাতিভেদের অবিচােয়ট নূতন’। ব্ৰাহ্মণের পুত্রের সহিত BBDB BDD BDBBS DDDDD DBDB BBDBD LBLBu DYt DS ইহাকেই অসবৰ্ণ-বিবাহ বলে। সবর্ণের বর-কন্যা : জুন্নীত হইয়াছে, সেই কারণেই অসবর্ণ-বিবাহের প্রয়োজন অথবা অসবৰ্ণ-বিবাতে গৌরব অধিক, উপকার অধিক, এই কারণেই অসবর্ণ-বিবাহের প্রবর্তন, ইহা আমরা নিঃসন্দেহে বলিতে পারি না ; কিন্তু তত্ত্বারা উপকার কি হইতেছে, তাহা গণনা করিতে আমাদের ইচ্ছা হয়। ব্রাহ্মের স্বাধীন, ব্ৰান্ধিকারও স্বাধীন, তাহারা পরম্পর পতি-পত্নী নিৰ্বাচন করিয়া বিবাহ করে। ইংরাজের কল্যাণে এদেশের স্বৰ্ব্বজাতীয় লোকেরাই ইংরাজী শিক্ষা প্রাপ্ত হইতেছে। রাজকের পুত্র বিশ্ব-বিদ্যালয়ের একটা ডিক্ৰী প্রাপ্ত হইলে, ব্ৰান্ধিক ব্ৰাহ্মকন্যা ইচ্ছাপূর্বক তাহাকে বরণ করে ; রাজকের কন্যা বেথুন কলেজে উচ্চশিক্ষা প্রাপ্ত হইলে ব্ৰহ্মজ্ঞানী ব্ৰাহ্মণ-কুমার তাহার পাণিগ্রহণের জন্য । লালায়িত হয়, এই ত” ব্যবহার ; কিন্তু ইহার দ্বারা উপকার কি, তাহারাই তাহা বুঝিয়াছে। সমাজে বর্ণসঙ্করের উৎপত্তি নানা পাপের
