পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/১৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰয়াগ । sect. প্ৰসিদ্ধ ফকীর আখোঁজী ও আমীর আহসান সাহ, রোদেলী সরীফের সাহজাদা, কৃষ্ণ ঠাকুর প্রভৃতি অনেকেই তাঁহার দর্শনলাভের আশায় দূর দূরান্তর হইতে । মাধবদাস বাবাজী কাহারও দান গ্রহণ করিতেন না। র্তাহার অমিতব্যয়িত ছিল না, সঞ্চয়ও ছিল না। বদান্য জমিদার কালীকৃষ্ণ ঠাকুর মহাশয় কতবার র্তাহাকে কিছু দান করিতে এবং মাসিকবৃত্তি নিৰ্দ্ধারণ করিয়া দিতে চাহিয়াছিলেন। কিন্তু কিছুতেই কৃতকাৰ্য হন নাই। একবার তিনি পাহাড় হইতে একখানি । श्মূল্য কম্বল পাঠাইয়া দেন। কিন্তু পাছে ঐ বহুমূল্য দ্রব্যের প্রতি কাহারও লুব্ধ দৃষ্টি । পতিত হয় এবং পাছে তাহার দেবালয়ে চাের প্রবেশ করে, এজন্য সেখানি ফেকুরায় । নামে তাহার এক শিষ্যকে প্ৰদান করেন। কাশীনরেশ বাবাজীকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা : করিতেন। তিনি প্রতি বৎসর মাঘ মাসে অমাবস্তায় বেণীঘাটে স্নান করিতে। আসিতেন। একবার তিনি স্নান করিতে আসিয়া বাবাজীকে সংবাদ পাঠান যে। তিনি র্তাহাকে দর্শন করিতে যাইবেন। বাবাজী বলিয়া পাঠান যে তাঁহার আশ্রমে যে রাধাপ্তামের বিগ্ৰহ আছে সেই বিগ্রহের পূজা যদি না করান এবং কোনরূপ দান না করেন তাহা হইলে আসিতে পারেন। কাশীনরেশ তদুত্তরে বলেন, . “আমি রাজা, রাজধৰ্ম্ম দেবালয়ে পূজার জন্য দানধান করা।” ফলে তাঁহার | আর আসা হইল না। মাধবদাস বাবাজী শিষ্যগণের নিকটেও কিছু গ্ৰহণ করিতেন না । 1. " '

  • ভারতবর্ষের মধ্যে অযোধ্যান্তর্গত রোদ্দৌলী সরীফ মুসলমানদিগের অতি প্রাচীন এবং একটী । প্রধান তীর্থস্থান। উহা প্রসিদ্ধ মুসলমান ফকীর মহম্মদ। সার গুরুপীঠ। তারকেশ্বর যেমন । হিন্দুদিগের রোদ্দৌলী সরীফ তদ্রুপ মুসলমানদিগের মহাতীৰ্থ। এখানে পীড়িত বিপন্ন ভগ্নহৃদয় । মুসলমান নরনারী শানি ও উদ্ধার কামনায় দেশ বিদেশ হইতে আসিয়া উপস্থিত হয়। তথায় ।

সময়ে সময়ে মহাসমারোহের সহিত মেলা বসিয়া থাকে। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষার্থে আলমগীর । বাদশাহ কর্তৃক ইহার সুবিস্তীর্ণ ভূসম্পত্তি দেবােত্তর স্বরূপ প্রদত্ত হয়। এই গীর দ্বিনি উত্তরাধিকারী: DD DBDB BB BDBD DBDB DD DS iD DuB BB D DBDB DBD BB BDBS