পাতা:বঙ্গ গৌরভ - জলধর সেন.pdf/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টীকা ও প্রাসঙ্গিক তথ্য Sqy* অনবকাশপ্রযুক্ত তাহা ঘটিয়া উঠিল না। আমার বিশ্বাস যে এরূপ উৎকৃষ্ট গ্রন্থ আমি বাঙ্গালা ভাষায় সম্প্রতি দেখি নাই, অথবা বাঙ্গালা ভাষায় অল্পই দেখিয়ছি। আমি গীতার টীকা প্রণয়নে নিযুক্ত আছি। ঐ টীকা মধ্যে এই গ্রন্থের কথা কিছু বলিতে হইবে, এজন্য এখন আর বেশি বলিব না।” বঙ্কিমচন্দ্র ছাড়াও রাজনারায়ণ বসু, শ্ৰীশ্ৰীকৃষ্ণ নন্দ (পরিব্রাজক শ্ৰীকৃষ্ণপ্ৰসন্ন সেন), চন্দ্রনাথ বসু, দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর, পি. সি. মজুমদার প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বেশ কয়েকটি পত্র পত্রিকা গ্রন্থটির উচ্ছসিত প্ৰশংসা করেছিলেন। ৭. অশ্বিনীকুমাব দত্ত রচিত গান ; লুকানো মানিক তুলবি যদি, ডুব দে প্রেমসাগরের জলে। খুঁজলে পরে যেথা সেন্থা সে ধন কি ভাই আমনই মিলে। প্রেমের সাগর কারা, হয়ে যেন মাতোয়ারা, अशन छूब छूब फूव, फूद निष्ठछ कन प्रश्न। তারা বুঝি খোঁজ পেয়েছে, তাই কেবল ডুবুতে আছে, তাদের সঙ্গে ডুব ব্দে যদি তুলিবি মানিক পরবি গলে। ৮। রবীন্দ্রনাথের গান : (পূজা পর্যায়ের) “রাপসাগরে ডুব দিয়েছি, অরূপরতন আশা করি, ঘাটে ঘাটে ঘুরবে না। আর ভাসিয়ে আমার জীৰ্ণ তরী। সময় যেন হয়রে এবার ঢেউ-খাওয়া সব চুকিয়ে দেবার, সুধায় এবার তলিয়ে গিয়ে অমর হয়ে রব মরি। যে গান কানো যায় না শোনা সে গান যেথায় নিত্য বাজে প্ৰাণের বীণা নিয়ে যাব সেই অতলের সভা-মাঝে। চিরদিনের সুরটি বেঁধে শেষ গানে তার কান্না কেঁদে YDBBD DD LDBBD EBBS DDBD DDu D BBS ङिअन्न प्रका ১. মালঞ্চ : কবি চিত্তরঞ্জন দাশের কাব্যগ্রন্থ “মালঞ্চ”। প্রথম প্রকাশ ১৮৯৬, ১৮৯৪ বা ১৮৯৫ নয় বা প্ৰথম প্ৰকাশ ১৮৯৬, ১৮৯৪ বা ১৮৯৫ নয়। এবং দ্বিতীয় প্রকাশ ১৯১২। এটি মোট ৫০টি কবিতার সংকলন। এই গ্রন্থের ঈশ্বর, সোহং, বারবিলাসিনী, কবিতাগুলি প্রচণ্ড সামাজিক প্রতিবাদের সৃষ্টি করেছিল। এর ফলে ব্রাহ্মসমাজের এক বৃহদংশ তীর বিবাহে উপস্থিত থাকেননি। প্রথম সংস্করণের প্রকাশক ছিলেন সুরেশচন্দ্ৰ সমাজপতি ও দ্বিতীয় সংস্করণের প্রকাশক ছিলেন দেবেন্দ্ৰনাথ সেন। ২. মালা ; এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলি মালঞ্চের” পরবর্তীকালে রচিত হলেও এটি র্তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। কিনা। এ ব্যাপারে সন্দেহ আছে। শ্ৰী অৰ্পণা দেবীর মতে এটির