পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ७ ) ১৪। যে আইনানুযায়ী কোম্পনি বাহাদুরের আদালতে বন্ধকের বিষয় নিষ্পত্তি হয় তাহ কোম্পানি বাহাদুরের আইন সকলে ও আদালত হায়ের হুকুম ও ছাপান ফয়সালাজাতে দৃষ্ট হইবেক এবং স্থদ্ধ শাস্ত্র কি শরাঘটিত প্রশ্ন অতি কদাচ উত্থাপিত হয় x ] বন্ধক বিষয়ক আইন ১৭৮০ সালের পরে হয়, এবং বোধ হইতেছে সেই সালে আইনকারকের ঐ বিষয়ে প্রথমে প্রকারাস্তরে হস্তক্ষেপণ করেন কেন না কর্জদাতা আইনানুযায়ী কি সুদ পাইতে পারে তাহ ধাৰ্য্য করিয়া তাহার তৎকালীন এক আইন জারী করেন। বন্ধক দেওয়ার একট। সামান্য প্রথা যাহা ঐ সময়ের পুৰ্ব্বে সচরাচার প্রচলিত ছিল তাহ এই যে কৰ্ডদাতা খাতকের স্থানে এক খণ্ড ভূমি পাইয়। স্থদের পরিবর্ভে মুনফগ গ্রহণ করিতেন এবং বন্ধকদাত কর্তৃক কর্জ টাকা পরিশোধ না হওয়৷ পৰ্য্যন্ত দখলীকার থাকিতেন, শষ্যহীন বৎসরের ক্ষতি খেসারৎ স্থবৎসরের মুনক। হইতে মিমাহ দেওয়া যাইত, বন্ধকগ্রহীতা ঠিক কত টাকা পাইলেন তদ্বিষয়ে কোন তকরার উপস্থিত হইত না এবং সে ব্যক্তি কোন হিসাব দেওনে আবদ্ধ থাকিত না আর আসল টাকা পরিশোধের জন্য বন্ধকদাভ। নিজে দায়ী থাকিত কিন্তু আসল ব্যতীত আর কিছুর জন্য নহে। সে যাহা হউক উপরোক্ত আইন ও তৎপরে যে সকল আইন " জারী হয় সেতাবতের দ্বার। এপ্রকার জামিনীর প্রথা পরিবৰ্ত্তিত হইয়। ঠিক২ হিসাব দেওনের রীতি সংস্থাপিত হয় এবং ১৮৫৫ সালের ২৮ আইন জারী হইবায় পুৰ্ব্বকৃত তাবৎ বন্ধকের প্রতি সেই রীতি খাটে । ঐ সকল আইনে অবধারিত হয় যে যে কোন প্রকার বন্ধক হউক তাহার উপর সালিয়ান শতকরা ১২ টাকার অধিক সুদ দেওয়া হইবেক না ও শতকরা ১২ টাকার অধিক যত টাকা বন্ধকগ্রহীতা পাইবেন তাহা আসলের হিসাবে ধরা যাইবে এবং সে ব্যক্তি যখন আইনানুযায়ী সুদ সহিত আসিল টাকা পাইবে সেই সময় হইতে ঐ বন্ধক নাকস ও খালাস হওয়া বিবেচিত হইবে বন্ধক বিষয়ক আইন করণে সরকার বাহাদুরের খাতককে মহাজনের হস্ত হইতে রক্ষা করিবার BBBB BB BBB BB BBBB BBBBB BB BBBB BBBB BB BBS কারী হাকিম মধ্যবৰ্ত্তী হওন ব্যতীত দেন পরিশোধার্থে স্থাবর সম্পত্তির হস্তান্তর নয়ন * 穆 • সদর দেওয়ানী আদালতের ১৮৪৮ সালের রিপোর্ট বহির ৫৩০পষ্ঠ ও পশ্চিয় প্রদেশের সদর আদালতেব রিপোর্ট বহির সপ্তম বালমের ৮ পৃষ্ঠা। " * ১৭৯৩ সালের ১৫ আইনের ১০ ধার। ১৮০৬ সালের ১৭ আইনের ৫ ধারা ও ১৮০৩ সালের ৩s আইনের ৯ ধারা ।