পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( , 44 ) কোন বন্ধকপত্রে স্থদের বিষয় কেলি কথার উল্লেখ ছিল না ঐ বন্ধক খাইখালাসীও ছিল না"। এস্থলে ঋণ পরিশোধ হইবার যে সময় অবধারিত ছিল তদিবস হইতেই বন্ধকগ্রহীতা স্থদ পাইবার আদেশ হইয়াছিল। অপর এক মোকদমায় নালিশের তারিখ অবধি আদায়ের তারিখ পর্য্যন্ত মুদ দেওয়া হইয়াছিল ৫ { t - - মুসলমানদিগের শরানুসারে স্থদ লওয়া অবৈধ তত্ৰাচ তদ্বিষয়ে সাধারণ যে নিয়ম আছে তদনুযায়ী কৰ্ম্ম করিতে হইবে। এমত গতিকে মহামিডান ল অনুসারে কৰ্ম্ম করণ যাইবে না কারণ এই সকল মোকদম স্থাবর সম্পত্তির উত্তরাধিকারীত্ব সম্বন্ধুে নহে ও কেবল উত্তরাধিকারীত্ব সম্বন্ধেই এতদেশের আইনানুসারে উভয় পক্ষ যে জাতীয় সেই জাতীয় আইনানুযায়ী মোকদম বিচার করিতে হইবে * । * ১৮০৩ সালের ৩৪ আইনের ১১ ধারার লিখিত রেপেণ্ডেন্সীয় লোন ও পালিসী অফ ইনশুরান্স ব্যতিরেকে অন্য কোন গতিকে আদালত উক্ত আইলের ৫ ধারানুসারে আসলের অধিক ক্ষুদের ডিক্ৰী দিবেন না। কিন্তু নালিশ উপস্থিভের পর যে গুদ পাওয়ান হয় তদসম্বন্ধে এই নিয়ম খাটে না । - ১৮৫৫ সালের ২৮ আইন জারী হইবার পূর্বকার কোন কৰ্ক টাকার মোকদমায় শতকরা ১২ টাকার উদ্ধ স্থদ দেওয়া যাইতে পারে না । এবং উক্ত গতিকে মধ্যে২ হিসাব হইয়। সুদ আসল একত্র হইলে তাহার উপর স্থদ দেওয়া যাইবে ন। কিন্তু যে স্থলে হিসাব হইয়া পূৰ্ব্বকার খত রদ হইয়া আসল ও স্থদের বাৰত নুতন খত ল ওয়া হয় সেস্থলে উক্ত নিয়ম খাটিবে না +। কোন মোকদমায় এই প্রণালীতে হিসাব হইয়াছিল ঋণী যে টাকা দিয়াছিলেন তাহ হইতে প্রথমতঃ আসল টাকা পরিশোধ হইয় তাহার প্রদত্ত টাকার স্থদের দ্বারা আসল টাকার স্থদ পরিশোধ হইবে ; আদালত কহিলেন যে এরূপ হিসাব হইলে বস্তু কর্তৃক স্থ দর স্থদ লইবার হুকুম দেওয়া যায় ও ঋণী যে টাকা দেন তাহ। আসলই হউক বা স্থদ হউক ভদ্ধার প্রথমতঃ সুদ পৰিশোধ ঃ উঃ পঃ আঃ ১০ বালম ৩৬৩ পূঃ । * ১৮৩১ সালের ৫ অাইমের ৬ ধারা ২ প্রকরণ । ‘সঃ দেঃ আঃ ১৮০৮ সালের ৫৩০ পূঃ । + ১৭৯৩ সালের ১৫ আইনের ৪, ৭, ৮ ধারণ ! সঃ দেঃ অঃ ১৮৫২ সালের ১০২ঃ পূঃ !