পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ماه) আমলে আনিতে আমর। কোন অ শ্র করিতে পারি না। জার্মাদের সমক্ষে ঐ ; ভিত্রীর প্রতি যখন আপত্তি হয় তখন আমরা মফঃস্টল আদালতে কি ডিগ্রী : হইয়াছে তাহী দৃষ্টি না করিয়া বিচার কবি । এই বিষ তর্ক উপস্থিত হইয়াছে । যে আমরা মফঃসল আইনের বিপরীত কাৰ্য্য করিতে বা দেশীয় আইন প্রয়োগ । করিতে অস্বীকার করিতে পারি কি না ! কিন্তু আমরা কোন আইনের বিপরীত কাৰ্য্য করিতেছি না। এই বিষয়ের যে কোন আইন আছে তাহ বলা যাইতে । পারে না। বন্ধকদাত। তাহার অবশিষ্ট স্বত্ব সম্বন্ধে যে কোন কাৰ্য্য করিতে পবিবেন না এমত কোন নিষেধ নাই, ইহা স্বীকার করা হইয়াছে যে তিনি বিক্রয় করিতে পারেন ও বিক্রয় করিলে খরিদার তাহার স্থলাভিষিক্ত হইবে। এমত স্থলে যখন আইনে কোন নিষেধ দেখা যায় না তখন তিনি যে ঐ স্বত্ব বন্ধক দিতে পরিবেন না এমত ব’ল; যাইতে পারে না। দ্বিতীয় বন্ধককে আইন স্বারা নিষেধ এমত কিছুই দেখা যায় না। যদি হস্তান্তর করার বিষয় ক্ষমতা থাকা স্বীকার করা হয় তবে শর্ত সম্বলিষ্ট হস্তfস্তরকে অগ্রাহ করা অন্যায় হইবে । আইনের ভােব ষে রূপ তর্ক করা হইয়াছে তfহ। যথার্থ হইলে তদনুসারে ১৮০৬ BBBB BB BBBB BBB BBBBBBS BB BDDBBB BBB BBS BB BBBBB তাহা না করিয় তাহার বন্ধ কর পরের বন্ধক গ্রহীত সম্বন্ধে ব্যয়সিদ্ধ করিতে পারে । ইহা কেবল জাবেত সম্বন্ধীয়। উভয় পক্ষের মধ্যে কি চুক্তি হইয়াছে তাহাই বিবেচনা করিয়। এই আইন হইয়া থাকিতে পারে । এবং তজন্য এই নিয়ম হইয়া থাকিতে পারে যে যখন বন্ধকদাতার কোন স্বত্ব থাকে তখন তাহ:কেই স্কুটীল দিতে হহবে ও পরের বন্ধকগ্রহীত ইত্যাদির উপর নুটাস দেওয়া সম্বন্ধে তাহার সততার নির্ভর করে। কিন্তু ইহার দ্বার স্বত্ব সম্বন্ধে যে আইন আছে তাহ। পরিবর্তন হয় নাই। ইহার দ্বারা কোন আইন সংস্থাপন হয় নাই যদ্বারা আমরা আবদ্ধ হইব । যখন উভয় পক্ষ হিন্দু তখন আদালত হিন্দু আইনানুসারে বিচার করিবেন। ও যদি হিন্দুদিগের মধ্যে বন্ধকসম্বন্ধীর আইন cম ইন্টেগ্রা হল ত হা হইলে আমরা ইংরাজী আইনের একুটার নিয়ন প্রয়োগ করিয়া অন্যয় করিয়াছি । কিন্তু এক্ষণে ঐ নিয়ম স্থাপন হই নাছে। ১৮০৬ সালের অত্র দেশের ব্যবস্থাপকগণ এই রূপ বন্ধক সম্বন্ধে ব্যয়সিদ্ধের ম্যায় সঙ্গত নিয়ম প্রচলিত করেন। কিন্তু ঐ ব্যযসিদ্ধ আমাদের আদালতের ব্যয়ন্ধি সহিত ঐক্য নহে। অত্র মোকদ্দমার উভয় পক্ষ মফসল বাসী বলিয়। ষে অমর। এল'দালতের নিম পরিত্যাগ করিব এমত নহে। ইহা তক করা হইয়াছে যে বাদী মফঃসল আইনানুসারে মফঃস্থল কোর্ট হইতে যাহ পাইবার উপযুক্ত ও