পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ن: } uBB BB BBB BBBB BBBBB BBBBB BB BBBBBS BB BuD BDDDDBB BBBDi DDD DDBBBBSBBBBB BBBB BBB BB BBS প্রাপ্ত হইস্ত তদপেক্ষ বাদী কেবল এই আদালতে মলিশ করিয়া উত্তম ফল । প্রাপ্ত হইতে পাবে না। কিন্তু প্রতিবাদী এই আদালতে ইচ্ছাপূৰ্ব্বক নলিশ ; করিয়া ব্যয়সিদ্ধের ডিক্ৰী পাইয়াছে। মফঃসল আদালতের ডিক্ৰী অনুসারে . তাহার অবস্থা স্বতন্ত্র হইজ। আর প্রতিবাদী এআদালতে আসাতে বাদ । যাহার সম্পত্তি উদ্ধার করিবার হক রহিয়াছে অবশ্য এমত কহিতে পারে যে ঐ হক বাহাল করা যায়। যদি প্রতিবাদীগণ অন্য কোন রূপ উপায় । অবলম্বন করিত তাহা হইলে তাহীদের অন্য প্রকার স্বত্ব উস্তুর হইত । প্রতিবাদীগণের পক্ষে কোন অন্যায় হইতেছে ন তাহার ইচ্ছ। করিলে মফঃসল আদালতে ডিক্ৰী পাইত। কিন্তু বাদীগণের স্বত্ব থাকার বিষয় জ্ঞাত ; থাকিয়াও তাহার। মফঃস্বল আদালতে নালিশ করে নাই । বাদীগণ নালিশ BBB BBB BBB BBBBB BB BBS BBBB BBBS BB BBBDBBB বাদীদের কোন পক্ষ না করাতে তাহদের কি বলা যাইপে । আদালত যাহ। BBD BBBS BBBB BBBBBBS BBB BBBBB BBBB BBB B BBD পক্ষে ডিক্র হওয়া উচিত । - অপর এক মোকদ্দমায় আবদ্ধ ভূমি মফঃসল স্থিত ছিল ও বন্ধকদাত । সুপ্রিমকোর্টের অধিকারে বাস করতে ও তজ্জন্য ঐ আদালতের এলাকাধীন থাকাতে বন্ধুক গ্রহীত। তাহকে ঐ মফঃসলের ভূমির অধিকারভূত করিবার জন্য । সুপ্রিমকোটে নালিশ করে । তিনি এক বয়বলওফ বন্ধক সূত্রে দাবি করেন । , চুক্তি অনুসারে টাকা আদায়ের যে সময় অবধারিত ছিল তৎপরে ১৮৫৮ সালের : ১১ আগষ্ট তারিখে প্রতিবাদী বন্ধকদাতা খণের টাকা জিলা আদালতে দাখিল । করে। ও ঐ টাকা দাখিল হওয়ার বিষয় ১৭ সেপ্টেম্বর তারিখে বন্ধুক গ্রহীতাকে মুটাম দেওয়া যায়। ১৮৫৮ সালের ১৩ আগষ্ট তারিখে মালিশী আরজী দাখিল । হয়। উক্ত মোকদ্দম। প্রতিবাদীর পক্ষে বিচার হয়। পরে পুনৰ্বিচারের দরখাস্তের সময় এই তর্ক হয় যে ১৭৯৮ সালের ১ আইনের ও ১৮০৬ সালের ১৭ আইন : থাক। স্বত্বেও বন্ধক গ্রহীত স্থfপ্রমকোর্টে নালিশ করিতে পারেন হার এই কারণ বন্ধকগ্রহীতার পক্ষে ডিস্ত্রী দেওয়া উচিত ছিল। বন্ধুকদাতার পক্ষে তর্ক হইতেছে যে তিনি মফঃসল আদালতে টাকা আমানত করাতে ১৭৯৮ সালের আইনের ওপ৮৭৬ সালের ১৭ আইনানুসারে আবদ্ধ ভূমি উদ্ধার করা হইয়াছে । আর যদি এরূপ ন হইয় থাকে তাহ হইলে বন্ধক গ্রহীতুর উচিত ছিল যে বঁর ।