att R 3 सृ९ তখন আমরা পাশ্চাত্য জগৎ বলিলে মোটের উপর কেবল ভারত-প্ৰভু दिलiडक्श् bिनिडाभ । আমেরিকার সঙ্গে ভারতের জীবন্ত সম্বন্ধ সুরু হয়-বিবেকানন্দের প্রচার হইতে। প্রচারকের শিকাগো-বক্তৃতায় যুবক-ভারতের প্রতি ইয়াঙ্কি-সমাজের দৃষ্টি বোধ হয় প্রথম পড়ে ; ভারতবাসীও তখন হইতে আমেরিকাকে সাক্ষাৎ সম্বন্ধে প্ৰথম চিনিতে থাকে । সেই সময়ে প্রচারক প্ৰতাপচন্দ্র মজুমদারও। ইয়াঙ্কি-সমাজে ভারতীয় আন্দোলনের সূত্রপাত করিতেছিলেন । প্ৰায় ২০২৫ বৎসর পূর্বেকার কথা বলিতেছি । তাহার ১০ { ১২ বৎসর পর উনবিংশ শতাব্দী পূর্ণ হয়। বিংশ শতাব্দীতে পদাৰ্পণ করিবার সময়ে ভারতবর্ষের জননায়কগণ বিজ্ঞান ও শিল্পশিক্ষার আয়োজনে দৃঢ় সঙ্কল্প হন । বোধ হয় ১৯০৩ ৪ খৃষ্টাব্দে শ্ৰীযুক্ত যোগেশচন্দ্ৰ ঘোষ “নাউ আর নেভার” নামক পুস্তিকা প্রচার করেন । তাহা দ্বারা তিনি দেশবাসীকে বুঝাইতেছিলেন যে, দেশের শিল্পোন্নতি না হইলে ভারতবাসী জগৎ হইতে তিরোহিত হইবে । সেই শোচনীয় অবস্থা এড়াইবার জন্য যথাসম্ভব সতর্ক হওয়া আবশ্যক- এবং কাল বিলম্ব না করিয়া স্বদেশীয় কৃষি-শিল্পের উৎকর্ষ বিধান করা। কৰ্ত্তব্য । এইজন্য বিদেশ হইতে নব্যবিজ্ঞান এবং বিজ্ঞান-প্রতিষ্ঠিত কাৰ্য্যপ্ৰণালী শিথিয়া আসা উচিত । এই প্ৰস্তাব কাৰ্য্যে পরিণত করিবার জন্য কলিকাতায় বিদেশ-প্রেরণ-পরিষৎ স্থাপিত হইল। বিদেশের সঙ্গে ভারতবাসীর গভীরতর এবং ঘনিষ্টতর সংযোগ-বিধানের ব্যবস্থা ইহার পূর্বে আর कथन8 श् नाशे । পূর্বে ভারতীয় ছাত্রেরা বিদেশে ; আসিত। কিন্তু অক্সফোর্ডকেন্ডিজের ডিগ্রি লাভই তাহদের উদ্দেশ্য থাকিত-এবং হয় ব্যারিষ্টারী না হয় অধ্যাপকতা কিম্বা অন্য কোন প্রকার সরকারী চাকুরী পাওয়াই
