পাতা:বর্ত্তমান জগৎ চতুর্থ ভাগ.pdf/৯৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o दéभन्म खी९ DDS DDD DDD S SDD BB S DD SBBBB BBO SBDD BBDBDB উচ্চবাচ্য না করিয়া ভারতবাসীকে পাশ্চাত্য সঙ্গীত-বিদ্যায় পণ্ডিত হইতে হইবে । এই বিজ্ঞানে ভারতসন্তানকে সর্বোচ্চ জ্ঞান লাভ করিতে হইবে। আমাদের ছাত্রেরা বিদেশে আসিয়া বায়োলজিষ্ট হইতেছে, রাসায়নিক হইতেছে, এঞ্জিনীয়ার হইতেছে, আকিরাতত্ত্ববিৎ হইতেছে । আমাদের ছাত্রেরা বিদেশী সঙ্গীতবিজ্ঞানের “ডাক্তার” হইবে না কেন ? যত শীঘ্ৰ এই দিকে আন্দোলন সুরু হয় ততই মঙ্গল । সঙ্গীত-বিদ্যা কঠিন বলিতেছি । বস্তুতঃ, দুনিয়ায় কঠিন কিছুষ্ট নয় । সাধারণতঃ আমাদের বিশ্বাস- “সঙ্গীত আবার বিদ্যা তাহার জন্য আবার পরিশ্রম ! পান চিবাইতে চিবাইতে আখড়ায়ু গিয়া বসিলেই ওস্তাদ না হয় সমজাদার হওয়া যায়৷ ” এই বিশ্বাস বা সংস্কার আমাদের শিক্ষিত মহল হইতে তাড়ান আবশ্যক । উচ্চশিক্ষিত সমাজে সঙ্গীত শিক্ষার ব্যবস্থা হইবা মাত্র এইরূপ অজ্ঞতাসূচক সংস্কার আর থাকিবে না। বিজ্ঞান, দর্শন বা গণিত যতটা সোজা বা কঠিন, সঙ্গীত ঠিক ততটা সোজা বা কঠিন রূপে বিবেচিত হইবে। বৰ্ত্তমান ভারতের আখড়ায় আখড়ায় গান বাজনার আয়োজন আছে । ওস্তাদজীর সহবাসে শাগরেতগণও ওস্তাদ হইয়া উঠেন। কিন্তু গায়ক বা বাদক হইলেই সঙ্গীতের ‘বিজ্ঞান” দখলে আসে না । কান, গলা বা হাত তৈয়ারী হইলেই সঙ্গীতের তত্ব বুঝা চইল না। আমাদের দেশে এই তত্ত্ব বা থিয়ারী বুঝাইবার ব্যবস্থা কোথাও বোধ হয়। ਲੋਂ ভারতীয় সঙ্গীতের ভিতর কতটুকু বিজ্ঞান আছে তাহার আলোচনা ভারতবর্ষে একপ্রকার হয় না বলিলেই চলে। শৌরীন্দ্ৰ মোহন ঠাকুরের গ্ৰন্থাবলী এ হিসাবে উল্লেখযোগ্যই নয়। এই বিষয়ে যাহা কিছু