পাতা:বর্ত্তমান জগৎ - প্রথম ভাগ.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S বৰ্ত্তমান জগৎ তোমার বিদ্যা, তোমার বুদ্ধি, তোমার দৃষ্টি, তোমার শ্রুতি, DJBBDB BBD DuBBB BDDBDSSDB BDDDD uBBLTLSS S S gLBDDD SDDD নূতন নূতন যন্ত্রের আবিষ্কার সাধিত হইয়া তোমার ক্ষমতাকে অসংখ্যাBiiD BBBDD BBDBDLLY S SDBDD DBBDB BDD DDD S DuBBBLSBDLD DuDuDuD LBBDB পূজা ভালবাসা সবই বিসৰ্জন দিবে ? মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি কি মানুষকে পশু করিয়া ফেলিবে ? সমস্যা বড় কঠিন। মানবের অন্তর্জগৎ যদি অসীম না হয় তাহা হইলে তাহার আধ্যাত্মিক উন্নতির আর উপায় নাই । কারণ জগতের পদার্থ মাত্ৰই একদিন না একদিন সসীম, শান্ত, গণ্ডীবদ্ধ প্ৰমাণিত হইয়া পড়িবে। অনেক বাহাবস্তুকেই পূর্বে অসীম মনে করিতাম-এক্ষণে সে গুলিকে সসীম বলিয়া অবজ্ঞা করিতেছি । আমাদের হৃদয়কে যদি পূজার পাত্র ও সম্মানের বস্তু বিবেচনা না কবি তাহা হইলে মানুষ প্ৰকৃতির প্রভু তইতে হইতে জগতে বা ঘূণ্য জীবে রণত হইবে, বাহিবের জিনিষকে সম্মান করা চলে না-মানুষের অন্তরই, নিজের আত্মাই ভক্তির উপযুক্ত পদাৰ্থ । অন্তরাত্মাকে পূজা কবিতে শিখিলে তাত ঠাইতে অনন্ত ধাবায় শ্রদ্ধা, ভক্তি, প্ৰেম, করুণ, দাৎসল্য ইত্যাদি নিঃস্ত হইবে । সেই ধারাসমূহই জগতেব সসীম ক্ষুদ্র বস্তু গুলিকে ধৌত করিয়া আমাদিগের নিকট পূজনীয়, মহনীীয়, বরণীয় কবিয়া তুলিবে । অতি নগণ্য সামান্য, অকিঞ্চিৎকর পদার্থ ও হৃদয়ের প্রভাবে আমাদের পূজার সামগ্রীতে ও পূজনীয় দেবতায় পরিণত হইবে । তখন আমরা ক্ষুদ্রের মধ্যে বৃহৎ দেখিতে পাইব—নগণের মধ্যে বিরাটকে উপলব্ধি করতে পারিব-সসীমের মধ্যে অসীমকে লাভ করিব। জ্ঞানে আমরা যতই বড় চাইতে থাকি না কেন, ভক্তি দ্বারা আমরা নিজেকে সৰ্ব্বত্র ছোট করিতে শিখিব। হৃদয়কে বড় করিতে পারিলেই S