পাতা:বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কি না এতদ্বিষয়ক বিচার - দ্বিতীয় পুস্তক.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$న్స ది বহুবিবাহ । দ্বিজাতিদিগের প্রথম সি ৰাছে সৰণী কন্যা বিহিত । এই পূৰ্ব্বাৰ্দ্ধ দ্বারা দ্বিজাতির প্রথম ৰি লাহে সৰন কন্যারই পাণিগ্রহণ করিবে ক ! এই অর্থ প্রতিপন্ন হইবেক । আর, কামতস্তু প্রবৃত্তানামিমাঃ সু্যঃ ক্রমশে ইবরাঃ । কিন্তু কামবশতঃ বিবাহপ্রবৃত্ত দ্বিজাতির অনুলোমক্রমে অসবর্ণ বিবাহ করি ৰেক । এই উত্তরাদ্ধ দ্বারা, कांभदश उ ३ दिदांश्ॐवंट्रङ वेि झांठिट्राँ च्प्रनूरुलांमङ्गटम अनद* কন্যারই পাণিগ্রহণ করিত্বেক । এই অর্থ প্রতিপন্ন হইবেক। কিন্তু, “অমবর্ণবিবাহ করিতে ইচ্ছা হইলে প্রথমে সবর্ণবিবাহ করিতেই হইবে এবং পরে যথাযথ হীনবর্ণবিবাহ করিবে এইটি কি ঐ বিধির প্রকৃত ভাব নছে ? ” এই ভাবব্যাখ্যা কোনও অংশে সঙ্গ ত হইতে পারে না ; কারণ, ইতিপূৰ্ব্বে যেরূপ দর্শিত হইয়াছে, তদনুসারে মনুবচন দ্বারা তাদৃশ অর্থ প্রতিপন্ন হওয়া সম্ভব নহে । সামশ্রমী মহাশরের দ্বিতীয় আপত্তি এই ;– “একাদশ পৃষ্ঠায় “সৰ্ব্বাসমেকপত্নীনামেকা চেৎ পুত্ৰিণী ভবেৎ। সৰ্ব্বাস্তাস্তেন পুত্রেণ প্রাছ পুত্রবতীর্মমুঃ । ৯। ১৮৩ ৷ ” না কহিয়াছেন, সপত্নীদের মধ্যে যদি কেহ পুঘৰতী হয়, সেই , সপত্নীপুত্র দ্বারা তা রিা সকলেই পুত্রবর্তী গণ্য হইবেক । 教 এই বচনের বিষয়ে লিখিত হইয়াছে ‘দ্বিতীয় বচনে যে বহুবিবাহের উল্লেখ আছে, তাহ কেবল পূর্ব পূৰ্ব্ব স্ত্রীর বন্ধ্যাজনিবস্কন ঘটিয়াছিল, তাছ। স্পষ্ট প্রতীয়মান হইতেছে ; কারণ, ঐ বচনে পুত্ৰহীন সপত্নীদিগের বিষয়ে ব্যবস্থা প্রদত্ত হুইয়াছে।’