পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫి0 शां{लांग्न बशक्षं বাড়ী আছে। পূজা ও বড়দিন উপলক্ষে দলে দলে বাঙালীরা বায়ু পরিবর্তন ও ছুটি উপভোগের জন্য এই অঞ্চলে আসিয়া থাকেন। কৰ্ম্মাটাড়ে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের একটি বাসভবন ছিল। প্রকৃতপক্ষে সাঁওতাল অধুষিত এই পল্লীতে বাঙালীর উপনিবেশ স্থাপনে তাঁহাকেই অগ্রণী বলা যাইতে পারে। মধুপুর একটি জংশন স্টেশন। হাওড়া হইতে ইহার দূরত্ব ১৮৩ মাইল। ইহাও একটি প্রসিদ্ধ স্বাস্থ্যনিবাস ও বঙালীবহুল শহর। আগন্তুকদিগের অবস্থানের জন্য এখানে ধৰ্ম্মশালা আছে। এখান হইতে একটি শাখা লাইন ২৩ মাইল দূরবর্তী হাজারিবাগ জেলার অন্তর্গত বিখ্যাত স্বাস্থ্যনিবাস গিরিডি পর্য্যন্ত গিয়াছে। এই শাখা লাইনের জগদীশপুর ও গিরিডিতে বহু বাঙালীর বাস। মধুপুরের পরবর্তী স্টেশন জলিডি জংশন হাওড়া হইতে ২০১ মাইল দুর। এখান হইতে একটি শাখা লাইন সুপ্রসিদ্ধ তীর্থ দেওঘর বা বৈদ্যনাথধাম পৰ্য্যন্ত গিয়াছে। কাশীর বিশ্বেশ্বরের ন্যায় বৈদ্যনাথদেবেরও বিশেষ মাহাত্ম্য ও প্রসিদ্ধি আছে। এখানে প্রত্যহ বহু যাত্রীর সমাগম হয়। কিন্তু সবৰ্বাপেক্ষা অধিক জনতা হয় শিবরাত্রির সময়। বৈদ্যনাথদেবের মন্দির প্রাঙ্গনে অন্নপূর্ণ, কালী, গণেশ, লক্ষ্মীনারায়ণ ও আনন্দভৈরব প্রভূতি বহু দেবদেবীর মুক্তি ও মন্দির আছে। শহরের মধ্যস্থ শিবগঙ্গা সরোবর ও রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠ এবং শহরের উপকণ্ঠস্থ নন্দন পাহাড় ও শহর হইতে যথাক্রমে পাঁচ ও এগারো মাইল দূরে অবস্থিত “ তপোবন " ও "ত্রিকূট ” পাহাড় বিশেষ দ্রষ্টব্য বস্তু। তপোবন ও ত্রিকূট পাহাড়ের নৈসৰ্গিক সৌন্দর্য্য অতি মনোরম। বৈদ্যনাথের দই, পেড়া, পেঁপে ও গোলাপফুল প্রসিদ্ধ। o ീസ്സ برای سیاسی ./%/ ޝަހަހަހަހަހ ރިއޮޮ... ال :