পাতা:বাংলা ব্যাকরণ ও রচনা শিক্ষা.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रा5न शिका । S 8(? রচনার ভাষা সৰ্ব্বথা সরল বা সহজ-বোধ্য হওয়া উচিত। প্ৰাঞ্জলতা, ভাষাগত উৎকর্ষের বিশেষ লক্ষণ । এতদ্ভিন্ন পদ-সমূহের সংযোগনিপুণতা না থাকিলে ভাষা চিত্ত-হারিণী হয় না । বিষয়-ভেদে, লেখক সরল বা গাঢ় ভাল-ব্যঞ্জক শব্দের ব্যবহার করিতে পারেন, কিন্তু পদসমূহের পরিমাণ-সামঞ্জস্য রক্ষা করা উচিত। প্ৰত্যেক ভাষায় বাক্য-রচনার এক একটি স্বতন্ত্র রীতি আছে। রীতিই ভাষার জীবন ; রীতি পরিত্যাগ করিয়া লিখিলে অনেক স্থলেই সম্যক রূপে অর্থ-বোধ হয় না। অনেক লেখক ভাষার রীতির প্রতি কিছুমাত্ৰ লক্ষ্য রাখেন না । এরূপ লেখায় ভাষার অর্থের কিরূপ বৈলিক্ষণ্য হয়, তাঙ্গা প্ৰদৰ্শিত হইতেছে । রাম কহিলেন, “তিনি সে স্থানে যাইবেন না।” এস্থলে কে যাইবেন না, তাহা স্পষ্ট বুঝা যাইতেছে না । ‘রাম যাইবেন। না’, অথবা ‘অন্য লোক যাইবে না’, তাহার নির্ণয় সহজ নহে। ঐ বাক্যে যদি “রাম যাইবেন না”, এইরূপ অৰ্থ বুঝিতে হয়, তবে বাঙ্গালা ভাষার বী ত্যনুসারে, --রাম কহিলেন, “আমি সে স্থানে যাইব না” লিখিলে অর্থ-সঙ্গতি হয় । দেশ-কাল-ভেদেও ভাষার রীতিগত প্ৰভেদ হ'ষ্টীয়া থাকে। শীত-প্রধান দেশে উষ্ণতা এবং উষ্ণ- প্ৰধান দেশে শৈত্য সুখ-জনক হওয়ায় ভাষার রীতিগত প্ৰভেদ দেখা যায় । বাঙ্গালী দেশ উষ্ণ- প্ৰধান, অতএব এখানে LSCDD DBBBSBBDS SDDDDS BBBD BDBBDD SBD BD DBD KBED করেন, তবে তিনি বলেন, যে, “অমুকের কথা শ্রবণে আমার শ্রবণ বা প্ৰাণ শীতল হইল” অর্থাৎ অমুকের কথায় আমি তৃপ্তি বা সুখী হইলাম। ' s१ । द्रष्न् त्रया-°छ-cङ८ श्शे @थकांद्र । ১৮। বর্ণ-গণনার প্রতি দৃষ্টি না রাখিয়া সান্বিয় সার্থক পদ সমূহের বিন্যাসকে গদ্য রচনা কহে। SO