পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রথম খন্ড.djvu/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ רישיג ধৰ্ম্মপালের পুত্র। এতদ্ব্যতীত ত্ৰিভূবনপাল নামক ধৰ্ম্মপালের জায় এক श्रूख हिज** | ঘনরামের ধর্শ্বমঙ্গলে সমুদ্রের ঔরসে ধৰ্ম্মপালের পত্নী বল্পতাদেবীর গর্তে অজ্ঞাতনাম পুত্রের উৎপত্তি কাহিনী দেখিয়া বোধ হয় যে, ঘনরাম কর্তৃক ধর্শ্বমঙ্গল-রচনাকালে সমুদ্রকুলে পালরাজগণের উৎপত্তি সম্বন্ধে বিকৃত জনশ্রুতি বা প্রবাদ প্রচলিত ছিল । সন্ধ্যাকরনদী-বিরচিত রামচরিতে সমুদ্ৰকুলে ধৰ্ম্মপালের উৎপত্তির কথা স্পষ্টভাবে উল্লিখিত না থাকিলে কেবল ঘনরামের উপরে বিশ্বাস করিয়া পালবংশের উৎপত্তি-বর্ণনা বিজ্ঞান-সম্মত হইত না ; কিন্তু খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীতে রচিত গ্রন্থে এবং অনুন সপ্তশত বধের পুরাতন পুথিতে যখন এই কথার উল্লেখ পাওয়া যায় তখন সমুদ্রকুলে পালরাজগণের উৎপত্তি লম্বন্ধে কোন সন্দেহই থাকিতে পারে না। পূৰ্ব্বে কথিত হইয়াছে যে, রামপালদেবের পুত্ৰ কুমারপালদেবের মন্ত্রী ও সেনাপতি কামরূপরাজ বৈজ্ঞদেবের তাম্রশাসনে স্বৰ্য্যবংশের পালরাজগণের উৎপত্তি-কথা দেখিতে পাওয়া যায়?” । বৈজ্ঞদেবের প্রশস্তিকার বোধ হয় পালরাজগণের পূর্বপরিচয় সম্যক্রূপে অবগত ছিলেন না এবং হয়ত পালরাজগণের সমুদ্রকুলে উৎপত্তির কথা কখনও প্তাহার শ্রুতিগোচর হয় নাই। সন্ধ্যাকবুনন্দী গোঁড়বালী এবং পালরাজগণের বেতনভোগী কর্মচারীর পুত্র, সুতরাং পালবংশের প্রকৃত পরিচয় তাহারই জান সম্ভব । বৈষ্কদেবের তাম্রশাসনে পালরাজগণের স্থৰ্য্যবংশে উৎপত্তির বিবরণ নিঃসন্দেহে বৈষ্ঠদেবের প্রশস্তি রচয়িতার মনোরথের অজ্ঞতার ফল । বৈদ্যদেবের তাম্রশাসন ও সন্ধ্যাকরনদীর “রামচরিত” প্রায় তুল্য কালের রচনা । সমলাময়িক রচনায় এইরূপ মতদ্বৈধ নিশ্চয়ই একজন রচয়িতার অজ্ঞতা অথবা জমের ফল। এইস্থানে সন্ধ্যাকরনীর-সহিত মনোরথের তুলনা করিয়া সন্ধ্যাকরনীকে অধিকতর বিশ্বাসযোগ্য বলিয়া স্বীকার করতে হয়, কারণ তিনি পোঁও, বৰ্দ্ধনপুরের অধিবাসী ছিলেন এবং উহার পিতৃপুরুষগণ পাল-সাম্রাজ্যের উচ্চ স্বাজপদের অধিকারী ছিলেন। আকবরের স্বহা ইতিহাসবেত্তা জাবুল-ফজলের উক্তির উপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করিয়া কেহ কেহ গৌড়পরমগধের (১৯) গৌড়লেখমালা, পৃঃ ২৬ ৷ • (২৭) এতস্ত দক্ষিণদৃশ্যে বংশে মিহিরস্ত জাতবান পূৰ্ব্ব । বিগ্রহপালোৰূপতিঃ সৰ্ব্ব কাল্পদ্ধি সংলিঙ্ক । t SDDDB BBBBBSBB BBBSBBBBBBSS SAAAA ع الأسيسسrدة صة fيشية