, (le - बj¥जfग्न ऐष्ठिशन विनांनिविष्ठ aश्ङ्गरवंब्र ऋषा बित्नंव नानृश्च चां८इ । ऐश श्रे८ड डिनि चइयांन काञ्चन ८य, प्रक्रिश्नांशुंषदांगैौ चांझेिब बांनदगए*इ अह्छि छेखद्धां*थयांनैौ প্রাচীন মানৰজাতির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল । ষান্ত্রীজে ও বাক্ষালায় জাবিষ্কৃত প্রত্ন-প্রস্তরযুগের অন্ত্রসমূহের সাদৃগু কেবল জাকারগত নহে, অনেক সময় উভয় দেশে আবিষ্কৃত অস্ত্রের পাষাণ একই জাতীয় । যে স্থানে এই জাতীয় প্রস্তর পাওয়া যায়, সে স্থান বাঙ্গলাদেশ হইতে শত শত ক্রোশ দূরে অবস্থিত। ভিলেন্ট বল জয়মান করেন যে আদিৰ মানবগণ প্রস্তু-প্রস্তরযুগে এই সকল প্রাচীন মন্ত্র দক্ষিণাপথ হইতে উত্তরাপথের পূর্বখণ্ডে আনয়ন করিয়াছিলেন । লক্ষ লক্ষ বৎসর ধরিয়া পাষাণ খণ্ড হইতে অস্ত্র নির্মাণ করিয়া আদিম স্বানব যে যুগে এই জাতীয় অস্ত্র নির্মাণে পারদর্শী হইয়া উঠিল, সেই যুগের নাম নব্য-প্রস্তরযুগ। এই যুগে দূর হইতে অস্ত্র বর্ষণ করিবার উপায় আবিষ্কার করিয়া মানবজাতি জীৰগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হইয়া উঠিয়াছিলেন । ধন্থর সাহায্যে গুটিকা বা শর নিক্ষেপের কৌশল আবিষ্কার করিয়া, আদিম মানৰগণ অযথা বলক্ষয় বা শোণিতস্রাব না করিয়াও শক নিপাত করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন । মৃত্তন শক্তিলাভ করিয়া তাহারা প্রাচীন জগতের অতিকার দুর্জে, হিংস্র জীবসমূহের ধ্বংসসাধন করিয়া পৃথিবী মানবের বসোপযোগী করিয়াছিলেন ; বদ্ধত এই যুগ হইতেই মানবের সভ্যতা জারদ্ধ হইয়াছে। নব্য-প্রস্তরযুগের স্বায়ুপ্তসমূহ প্রশ্ন-প্রস্তরযুগের তুলনায় সংখ্যায় অধিক, কলা-নৈপুণ্যের পরিচায়ক এবং আকারে ও প্রকারে বহুবিধ ৰঙ্গদেশের যে প্রদেশে প্রত্নপ্রস্তরযুগের অন্ত্র আবিষ্কৃত হইয়াছে সেই প্রদেশেই নব্য প্রস্তরযুগের অস্ত্রশস্ত্র পাওয়া গিয়েছে। সর্বপ্রথমে সিংহভূম জেলায় টাইবাসা নগরে নব্য-প্রস্তরযুগের অস্ত্র আবিষ্কৃত হুইয়াছিল । ১৮৬৮ খৃষ্টাৰে ক্যাপ্তেন বীচিং (Captain Beehing) সিংহভূম জেলায় টাইবাসা নগরে ও চক্ৰধরগুরের আট ক্রোশ দূরবর্তী একটি নদীতীরে প্রস্তরনির্মিত ছুরিকা আবিষ্কার করিয়াছিলেন•• । ভিলেন্ট বল এই সমস্ত স্থান পরীক্ষা করিয়া স্থির করেন ষে, জাবিক্ষত পাষাণ খণ্ডগুলি মানৰ কর্তৃক নির্মিত ও ব্যবহৃত জন্ম’’ । এই সময়ে বল ছোটনাগপুরের বুঢ়াডিহ গ্রামে একটি স্বন্দর, হুগঠিত ছেদনায় (cell) আবিষ্কার করিয়াছিলেন।
- . Proceedings of the Royal Irish Academy, and series Vol. I. p. 894. ; - -
.177 .t Popeeedings of the Asiatic sociky of Bengal, 1968, p ه ډ. . ox i Ibid. 1870 p. 268. . . . . . . .
