পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রথম খন্ড.djvu/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ss दांचांकांब ऐख्रिशंज বলিয়াছিলেন যে, অক্ষরের আকার দেখিয়া ইহাকে ১২০৪ খৃষ্টাব্দের শিলালিপি বলিয়া বোধ হয় ১০৩। এই উক্তির উপর নির্ভর করিয়া প্রযুক্ত রমাপ্রসাদ চন্দ বলিয়াছেন, “কিলহৰ্ণ-কথিত ঠকঠাক ১২• • খৃষ্টাব্দে ভট্টভবদেবের প্রশস্তির কাল ন হইলেও অক্ষরের হিসাবে হরিবর্ধার তাম্রশাসন এবং ভবদেবের প্রশস্তি দ্বাদশ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে ঠেলিয়া লওয়া যায় না?" " বিগত চতুর্দশ বর্ষের মধ্যে আধ্যাবত্তের উত্তর-পূৰ্ব্বাদ্ধে বহু নৃতন খোদিতলিপি আবিষ্কৃত হইয়াছে, বহু রাজ-বংশের কাল নির্ণীত হইয়াছে এবং ইতিহাসের বহু পরিবর্তন হইয়াছে । প্রাচীন ভারতীয় অক্ষর-তত্বের আলোচনাকালে এখন আর বুলার অথবা কিলহর্ণের নাম গ্রহণ করিয়া তাহাদিগের অতি প্রাচীন সিদ্ধান্তগুলি প্রমাণরূপে গ্রহণ করিলে চলিবে না। শিলালিপির সহিত শিলালিপি এবং তাম্রশাসনের সহিত তাম্রশাসনের তুলনা করিয়৷ দেখিলেই স্পষ্ট বুঝিতে পারা যায় যে, বিহারে আবিষ্কৃত রামপালের দ্বিতীয় এবং চিত্বারিংশ রাজ্যাঙ্কের শিলালিপি অপেক্ষ ভট্টভবঙ্গেবের প্রশস্তি প্রাচীন এবং কমৌলিতে আবিষ্কৃত বৈজ্ঞদেবের তাম্রশাসন অপেক্ষ হরিবর্মদেবের তাম্রশাসনের অক্ষর প্রাচীন । শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্রনাথ বস্ব বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস, ব্রাহ্মণকাণ্ডের দ্বিতীয়ভাগে হরিবল্ম দেবের তাম্রশাসনের একটি প্রতিলিপি ও উদ্ধৃত পাঠ প্রকাশ করিয়াছেন। শ্ৰীযুক্ত রমাপ্রসাদ চন্দ, বস্তুজ মহাশয়ের পাঠোদ্ধার সম্বন্ধে ষে মত প্রকাশ করিয়াছেন, তাহ সম্পূর্ণ সত্য ; উদ্ধৃত পাঠ আল্পমানিক ১০ । ১৯০৬ খৃষ্টাব্দে স্বৰ্গীয় অধ্যাপক হরিনাথ দে এই তাম্রশাসনখানি আমাকে কয়েক দিনের জন্ত প্রদান করিয়াছিলেন । সেই সময়ে অামি বস্থজ মহাশয়ের উদ্ধৃত পাঠ পরীক্ষা করিবার স্থযোগ পাইয়াছিলাম। মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর যত্নে নেপালে হরিবস্মদেবের রাজত্বকালে লিখিত ছুইখানি হস্তলিখিত গ্রন্থ আবিষ্কৃত হইয়াছে। প্ৰথমখানি অষ্টসাহশিক প্রজ্ঞাপারমিত, ইহা হরিবম্মদেবের উনবিংশ রাজ্যান্ধে লিখিত হইয়াছিল। দ্বিতীয়খনি কালচক্র্যানটীকা, ইহার নাম বিমলপ্রভা, ইহা হরিবল্ম দেবের ও৯শ (? •e) Ibid, p. 205. (? -8) cशौफ़्ब्रांजमॉण, शृः 49, श्रtैौकाँ i. (००९) अिक्दचयाण, भूः “ ।