পাতা:বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা.pdf/২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बांश वि डांवां g *श्डि) । S ዓ লেখা থাকিত, “এই পত্রিকা পণ্ডিত লোকদিগের জন্য প্রকাশিত হচ্ছে না। তঁহারা পড়তে চান পড়বেন, কিন্তু তঁাদের জন্য এ পত্রিক নহে।” ঐ পত্রিকায় টেকচাঁদ ঠাকুর প্রণীত “আলালের ঘরের দুলাল” প্ৰথম প্ৰকাশিত হয়। ঐ কল্পিত টেকচাঁদ ঠাকুর আমাদের মাননীয় বন্ধু শ্ৰীযুক্ত বাবু প্যারীচাঁদ মিত্ৰ । সেই অবধি দুই প্রকার ভাষা সৃষ্টি হইয়াছে, বিদ্যাসাগরী ভাষা ও আলালী ভাষা। কোন ভাষা জয়লাভ করিবে, অনেক দিন পৰ্য্যন্ত তাহাতে সন্দেহ ছিল । এক্ষণে যেরূপ চিহ্ন দেখা যাইতেছে, তাহাতে বোধ হয়, ঐ দুই ভাষা হইতে উৎপন্ন এক মিশ্র ভাষা গ্ৰন্থকারদিগের মধ্যে প্রচলিত হইবে। এই মিশ্র ভাষা ব্যবহারের প্রথম দৃষ্টান্তপ্রদর্শক বিখ্যাত উপন্যাস-রচয়িত বাবু বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । কিন্তু এমন এমন বিশেষ বিষয় আছে, যাহাতে হয়। BDDD BDBDBDDBDDBB uDBDS BDB BB BDDDDBB DBDBB YDS কাল ব্যবহৃত হইবে । পুরাবৃত্ত, জীবনচরিত কিম্বা বিজ্ঞানের বিষয় লিখিতে গেলে বিদ্যাসাগরী ভাষা অবলম্বন করিতেই হইবে, আর শ্লেষাত্মক গদ্য কাব্য, কিম্বা হাস্যকর উপন্যাস কিম্বা নাটক লিখিতে হইলে আলালী ভাষা ব্যবহার করিাতেই হইবে । “আলালী ভাষা।” এই প্রয়োগ শ্ৰীযুক্ত পণ্ডিত রামগতি • ন্যায়রত্ন তঁহার প্রণীত বঙ্গভাষা ও সাহিত্য-বিষয়ক প্ৰস্তাবে টেকচাঁদ ঠাকুরের ভাষাসম্বন্ধে প্ৰথম ব্যবহার করেন । তিনি ঐ প্রস্তাবে বলিয়াছেন, “ আলালের ঘরের দুলাল বল, হুতুম পেঁচা বল, মৃণালিনী বল, পত্নী বা পাঁচজন বয়স্যের