রধাশ্রনাথ ঠাকুর। मिअंश्नंब-क७ब्रांजौ।' এখনেতার চােখে দেখিনি,শুধু বাণী শুনেছি, মন প্রাণ বাহা ছিল দিয়ে ফেলেটি। শুনেছি মুকুতি কালো, তারে না দেখাই ভালো, সখি, বল, আমি জল আনিতে যমুনায় যাব কি। শুধু স্বপনে এসেছিল সে, নয়ন-কোণে প্লুেসেছিল সে, সে অবধি,সই, ভয়ে ভয়ে রই আঁখি মেলিতে ভেবে সারা হই । কানন-পথে যে খুসি সে যায়, কদমতলে যে খুসি সে চায়, সখি, বল, আমি আঁখি তুলে কারো পানে চাকি ৷ মিশ্র-কাওয়ালী। ওগো, তোরা কে যাবি পারে। আমি তরী নিয়ে বসে আছি নদী-কিনারে ॥ ওপারেতে উপবনে কত খেলা কতজনে, এ পারেতে ধৃ ধূমরু বারি বিনা রে । এইবেলা বেলা আছে আয় কে যাবি ; মিছে কেন কাটে কাল কত কি ভাবি। স্বৰ্য্য পাটে যাবে নেমে, মুখে ভাস যাবে থেমে, খেয়া বন্ধ হয়ে যাবে, সন্ধ্যা-আঁধারে ॥ মিশ্র-একতাল। তবু মনে রেখে, যদি দূরে যাই চলে। যদি পুরাতন প্রেমঢাকা পড়ে যায় নব প্রেমজালে যদি থাকি কাছাকাছি দেখিতে না পাও, ছায়ার মতন আছি না আছি। তবু মনে রেখে। शूलेि জল আসো ऍथेि পাতে, একদিন ধদি খেলা থেমে যায় মথুরাতে, এক দিন যদি বাধা পড়ে কাজে শারদ-প্রাতে। তবু মনে রেখে, আদি পড়িয়া মনে, झण झ्ण छण महे দেখা দেয় নয়নকোণে, তবু মনে রেখে '* y www ఆRJ কানাগ-ৰাওয়ালী | আমার পরাণ ল’য়ে কি খেল খেলাবে, গো পরাণ-প্রিয় . কোথা হতে ভেসে কুলে লেগেছে চরণ-মূলে, তুলে দেখিয়ো । এ নহে গো তৃণদল ভেসে-আসা ফুল ফল, এ যে ব্যথাতুর মন, মনে রাখিয়ো। কেল আসে কেন যায় কেহ না জানে, কেবা আসে কার পাশে কিসের টানে ; রাখ যদি ভালবেসে চিরপ্রাণ পাইবে সে, ফেলে যদি যাও তবে বঁচিবে কি ও ॥ ইমন কল্যাণ—বীপতাল। বঁধুয়া অসময়ে কেন হে প্রকাশ । সকলি যে স্বপ্ন বলে হ’তেছে বিশ্বাস। চন্দ্রাবলীর কুঞ্জে ছিলে,সেথায় ত সোহাগ মিলে, এরি মধ্যে মিটিল কি প্রণয়েরি অশি। এখনো ত নিশিশেষে উঠেনিকো শুখতার। এখনো ত রাধিকার শুকামুনি অশ্রুধার ॥ সেথাকার কুঞ্জগৃহে পুপ ঝরে গেল কি হে, চকোর হে সেই চন্দ্রমুখে ফুরায়ে কি গেল হাস ॥ o গোঁড়সারং-যৎ । আঁধার শাখা উজল করি, হরিত পাতা ঘোমটা পরি, বিজন বনে মালতী বালা আছিস্ কেন ফুটয় ॥ শোনাতে তোরে মনের ব্যথা, শুনিতে তোর মনের কথা, পাগল হয়ে মধুপ কভু আসে ন হেথা ছুটয়৷ মলয় তব প্রণয় আশে, ভ্ৰমে না হেথা আকুল শ্বাসে, পায় না চাদ দেখিতে তোর সরমে মাখা মুখানি। শিয়রে তোর বসিয়া থাকি, মধুর স্বরে বনের পাখী, লভিয়া তোর মুরভি শ্বাস ষায় না তোরে বাখনি - छ। து f :
