শারীরিক নিয়ম লঙনের কল । ১২৭ স্থানে পিতা মাতা সচেষ্টিত হুইয়া দশমবর্ষীয় বালকের এবং অতি ক্ষীণজীবী চিয়রোগী সন্তানেরও বিবাহ দেন, এবং যে স্থানে কন্যা ক্ষিপ্ত ও মহারোগগ্রস্ত হইলেও কলঙ্ক ভয়ে তাহাকে পাত্রস্থ করিতে হয়, সে স্থানের লোক যে এমত নিবীৰ্য্য অসমর্থ ও অকৰ্মণ্য হইবে ইহাতে আশ্চৰ্য্য কি! যাহা হউক, ইহা স্থির । জান উচিত, যে পয়ম । কাৰুণিক পরমেশ্বরের নিয়মের প্রতিপালনেই নুখ ও ল নেই দুঃখ । অন্ন গ্রহণ, জ্যোতিঃ ও বায়ু সেবন, যথাযোগ্য ব স্ব পরিধান, ইত্যাকার জ ড়পদার্থঘটিত ব্যাপার দ্বারা। শরীরকে সবল ও সু হু করিতে যত্ন করা সৰ্ব্বতোভাবে কৰ্ত্তব্য । এই সমুদায় বিষয় যথোপযুক্তরূপে সম্পন্ন । করা দ্বিতীর । শারীরিক নিয়ম। কিন্তু মনুষ্যেরা কোন কালে এ নিয়ম সুচাৰু রূপে প্রতিপালন করিতে সমর্থ হন নাই । নিয়ম না জানিলে, তদনুসারে কাব্য করা কখনই সস্তাবিত নহে। আমাদের শারীরিক প্রকৃতির তত্ত্বানুসন্ধান না করিলে কি রূপে শারীরিক নিয়ম জ্ঞাত হওয়া যায় ? শারীরস্থান ও শারীরবি ঘান যথানিয়মে শিক্ষা না করিলেই বা কি প্রকারে শারীরিক প্রকৃতি জানিতে পারা যায়? আর বাহ বস্তু সমুদারের সহিত । শরীরের কিরূপ সম্বন্ধ তাঙ্গ অবগত হওয়া উচিত, হুইবার নিমিত্ত ঐ সকল বস্তুর সন্তা ও গুণ সমুদায় জাত।ইওয়া, ও পরীক্ষা দ্বারা মামৰ দেছের সস্থিত উহাদের সম্বন্ধ নিরূপণ করা বিধেয় । আমরা এই সমস্ত বিষয় যত সম্পন্ন করিতে পারি,
