পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ܠܹ বলতে হবে যন্ত্র এবং তার মূলীভূত বিদ্যায় যে প্ৰভূত শক্তি উৎপন্ন হয় সেটা " ব্যক্তি বা দলবিশেষে সংহত না হ’য়ে যেন সৰ্ব্বসাধারণে ব্যাপ্ত হয়। শক্তি ব্যক্তিবিশেষে একান্ত হ’য়ে উঠে মানুষকে যেন বিচ্ছিন্ন না করে-শক্তি যেন সৰ্ব্বদাই নিজের সামাজিক দায়িত্ব স্বীকার করতে পারে। প্ৰকৃতির দান এবং মানুষের জ্ঞান এই দুইয়ে মিলেই মানুষের সভ্যতা নানা মহলে বড়ো হয়েচে-আজও এই uBD BBBD DD SS DBDDBDB SDBDBDD sBBD কোনো পুরানো অভ্যস্ত রীতির মধ্যে আপন সম্পদকে ভাণ্ডারজাদ ক’রে ঘুমিয়ে পড়ে সেখানে কল্যাণ নেই। কেননা সে জমা নিয়ত ক্ষয় হচ্চে, তাই একযুগের মূলধন ভেঙে ভেঙে আমরা বহুযুগ ধ’রে দিন চালাতে পারবে না। আজ আমাদের দিন চলচেও না । বিজ্ঞান মানুষকে মহাশক্তি দিয়েচে । সেই শক্তি যখন সমস্ত সমাজের হ’য়ে কাজ করবে। তখনি সত্যযুগ আসবে। আজ সেই পরম যুগের আবাহন এসেচে। আজি মানুষকে বলতে হবে তোমার এ শক্তি অক্ষয় হোক, কৰ্ম্মের ক্ষেত্রে, ধৰ্ম্মের ক্ষেত্রে জয়ী হোক। মানুষের শক্তি দৈবশক্তি, DB D YD BD DDYS মানুষের শক্তির এই নুতনতম বিকাশকে গ্রামে গ্রামে स्त्रांना फ्रांझे । हे ऑख्रिक cग आंबांश्न क'ब्र श्रान्स्ड পারেনি ব’লেই গ্রামে জলাশয়ে আজ জল নেই, ম্যালেরিয়ার প্রকোপে দুঃখশোক পাপতাপ বিনাশমূৰ্ত্তি ধরচে, কাপুরুষতা পুঞ্জীভূত। চারিদিকে যা দেখচি এ তো পরাভাবেরই দৃশ্য। পরাভাবের অবসাদে মানুষ নড়তে পারচো না, তাই এতদিকে তার এত অভাব। মানুষ বলচে, পারলুম না। শুষ্ক জলাশয় থেকে, নিস্ফল ক্ষেত্র থেকে, শ্মশানভূমিতে যে-চিতা নিবতে চায় না। তার শিখা থেকে কান্না উঠচে, পারলুম না, হার মেনেচি । এ যুগের শক্তিকে যদি গ্ৰহণ করতে পারি তাহলেই জিৎব, তাহলেই বঁচব। iDDDD BDBDBDBS DBD BESS BDBB ফসল ক্ষেত্রে কিছু বিলিতি বেগুন কিছু আলু ফলিয়েছি, छिद्रीकरण उँड फ्रांगिम (शांbांकडक जडब्रज यूनिशि,- আমাদের বাঁচবার পক্ষে এই যথেষ্ট নয়। যে বড়ো শক্তিকে feat আমাদের পক্ষভুক্ত করতে পারিনি। সেই আমাদের পক্ষে দানবশক্তি ; আজকের এই অল্প কিছু সংগ্ৰহ যা আমাদের সামনে রয়েচে সেই দানবের সঙ্গে লড়াই করবার যথোচিত উপকরণ তা ‘নয় । পুরাণে পড়েচি, একদিন দৈত্যদের সঙ্গে সংগ্রামে দেবতারা হেরে যাচ্ছিলেন। তখন তঁরা আপনাদের গুরুপুত্ৰকে দৈত্যগুরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। যাতে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সেই বিদ্যা দেবলোকে আনাই ছিল তাদের সঙ্কল্প। তঁরা অবজ্ঞা ক’রে বলেননি যে, দানবী বিদ্যাকে আমরা চইনে। দানবদের কাছ থেকে বিদ্যা नरम ऊँीब्रा मानवभूी बांनांड श्। कद्धननि,-6नई विश्व নিয়ে তঁরা স্বৰ্গকেই রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। দানবের ব্যবহার স্বর্গের ব্যবহার না হ’তে পারে, কিন্তু যে বিদ্যা দানবকে শক্তি দিয়েচে সেই বিদ্যাই দেবতাকেও শক্তি দেয়विथ्ाल भाषा डांडिडल 6नछे। আজকের দিনে আমাদের দেশে সৰ্ব্বদাই শুনতে পাই झूलांrशब्र विछ अभिब्र। फ्राश्टन, 6 विश्वाब अब्रडॉनी अछि। @भन कशी स्थांभद्रा बल्ब ना । बद्द्व्द ना, अंख्रि त्रांभांप्ब्र মারচে। অতএব অশক্তিই আমাদের শ্রেয়। শক্তির মার নিবারণ করতে গেলে শক্তিকে গ্ৰহণ করতে হয়, তাকে ত্যাগ করলে মার বাড়ে বই কমে না । সত্যকে অস্বীকার করলেই সত্য আমাদেরকে বিনাশ করে, তখন তার প্রতি अडिभांन क'न वला भूड (श *नडाएक फ्रांश्न।” डेनियन बत्णन, शिनि qक डिनि “बनिनकान নিহি৩ার্থে দধাতি”-নানা জাতির লোককে তাদের নিহিতার্থ দান করেন। নিহিতার্থ-অর্থাৎ প্ৰজারা যা চায় প্ৰজাপতি সেটা তাদের অন্তরেই প্রচ্ছন্ন ক’রে রেখেচোন । মানুষকে সেটা আবিষ্কার ক’রে নিতে হয়, তাহলেই দানের জিনিষ। তার নিজের হয়ে ওঠে। যুগে যুগে এই নিহিতার্থ প্ৰকাশ পেয়েছে। এই যে নিহিতার্থ তিনি দিয়েছেন, এ *বহুধা শক্তিযোগাৎ”-বহুধা শক্তির যোগে..। নিহিতার্থের সঙ্গে সেই বহুদিকগামী শক্তিকে পাই। আজকের যুগের যুরোপীয় সাধকেরা মানুষের সেই নিহিতার্থের একটা বিশেষ সন্ধান পেয়েছেন।--তারি যোগে বিশেষ শক্তিকে পেয়েছেন।