পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ხ(?8 mystic বলা হ’য়ে থাকে তঁরা কবি এবং ঋষি দুইই ; এক কথায় সত্যদ্ৰষ্ট । R রবীন্দ্রনাথের কাব্যে আধ্যাত্মিক প্রেরণার আরম্ভ গীতাজলি অথবা নৈবেদ্য থেকে নয়,-তার বহুপূর্বে রচিত ‘কড়ি ও কোমলে’ । শেষোক্ত কাব্যে দৈহিকতা আছে, আবার তার সহিত দেহকে অতিক্রম ক’রে মানসিক স্তরেরও উৰ্দ্ধে ওঠবার প্রয়াস আছে। পরবর্তী কাব্যেও এই ভাব বিদ্যমান। কিন্তু এ সকল কাব্যে পূর্ণ উপলব্ধির অভাব। পথের সন্ধান আছে, প্ৰাপ্তি নেই। এর অস্পষ্টত ধোঁয়ার অস্পষ্টতা নয়, -কুয়াশার। ক্রমে প্ৰতিভার বিকাশের সহিত রবীন্দ্ৰনাথ অধ্যাত্মজগতের সঙ্গে এমন নিবিড় প্ৰাণের যোগ অনুভব DBDBBSDDS DD DB DBBDBBDBB DBDDBS EDBBD লুপ্ত হয়ে গেছে, এবং সকল বস্তুর আসল রূপ অনাবৃত হয়ে উঠেছে। কাল্পরাজ্যের আকাশ বাতাস তখন তার মানসচক্ষে এ পৃথিবীর বস্তুপুঞ্জের মতই স্পষ্টত প্ৰত্যক্ষ। বোধশক্তির মধ্যাহ সুৰ্য্যের মত দীপ্তি তৎকালে কবির মনের রন্ধে রন্ধে যে ভােবরাশি উদ্ভাসিত ক’রে দিয়েছে ভাষার পূর্বबादश्ड डक्रिभाव ड। आव्र थकांश कब्र बांग्र ना । कवि शेक्ष्मीप्लेन् লিখেছেন, ‘A symbol is indeed the only possible expression of some invisible essence, a transparent lamp about a spiritual flame." রবীন্দ্ৰ নাথের কাব্যও অতঃপর স্বতঃই রূপকের আকার ধারণ করেছে। সোনার তরী কবিতাটী এর ভূমিকা, এবং গীতাঞ্জলিতে এর সুন্দর পরিণতি। ছোট ছোট রূপকের সমষ্টিতেই গীতাঞ্জলি-পৰ্যায়ের কাব্যগুলির সৃষ্টি। . ক্রমবিকাশের এই ধারা গীতাঞ্জলির পরেও বহমান। একটা শুধু পার্থক্য আছে। গীতাঞ্জলির কবি তার ভাব যেন গৈরিক বসনে আবৃত ক’রে প্রকাশ করেছেন। সে ভাবের বক্ষে কণ্ঠে বাহুতে কোথাও অলঙ্কার নেই। “অলঙ্কার যে মাঝে পড়ে মিলনেতে আড়াল করেক্রমশঃ গৈরিকের উপর রক্তের ছোপ লাগে। অলঙ্কারের <බූවේ [ বৈশাখ মৃদুমধুর ধ্বনি শোনা যায়। মিলনের মাধুৰ্য্য এতে কিন্তু হ্রাস পায় না,-শুধু মনোভাবের একটী তারের সুরা যেন আর একটীর সহিত সংযুক্ত হয়। “একটি একটি করে আমার পুরানো তার খোলো, সেতারখানি, সেতারখানি নূতন বেঁধে তোলো-" রবীন্দ্রনাথের কাব্য-মানসী কবির চিত্ত বারবার নূতন নূতন সুরে বেঁধেছেন, আরম্ভের তার অন্ত নেই, অথচ সকল নুতন সুরেই পুরাতনের একটা স্মৃতি জড়িত। প্ৰতি কাব্য-পৰ্য্যায়ের জন্মে যেন ‘জননান্তর সৌঙ্গদানি।” fwyafr | NO) রবীন্দ্রনাথের কাব্যে এই পূর্ব স্মৃতির পরিণাম অত্যন্ত গভীর ও ব্যাপক, যেহেতু এর প্রভাবশত তঁর রচিত শত শত রূপকের প্রায় সবগুলিই একই উপলব্ধির বিভিন্নরূপে প্ৰকাশ। একই মানুষ বাল্যে, কৈশোরে, যৌবনে, প্ৰৌঢ়ীবস্থায় বিভিন্ন দেখায় । তেমনি যে সৌন্দৰ্য্য-লক্ষ্মী তরুণ রবীন্দ্ৰনাথের কবিতায় প্রথম জন্মলাভ করেছেন, বহুবিধ রূপে, বিবিধ নামে বার বার আত্মপ্ৰকাশ করাতে তাকে প্ৰতিবারই বিভিন্ন ব’লে প্ৰতীয়মান হয়। বাহিরের স্বল্পাধিক পরিবর্তনের প্রতি দৃষ্টিপাত না করলে এই আপাতবিভিন্নের মধ্যে ঐক্যের একটী অন্তঃসলিলা প্ৰবাহ লক্ষিত হবে। যা বিভেদ বলে মনে হয় তা আসলে শুধু পরিণত্তি ; চতুৰ্দশী যেমন ষোড়শী হলে, ষোড়শী অষ্টাদশী হলে নুতন পুষ্ট, বর্ণসম্পাত, চলাবার বলবার হাসবার বিশেষভাবে নূতন একটা ভঙ্গী পেয়ে থাকে। আইরিশ কবি জগতের চঞ্চল পরিবর্তন লীলায় চিরসুন্দরের সাক্ষাৎ পেয়েছেনEternal Beauty wandering on her way starনাথের সৌন্দৰ্য্যলক্ষ্মীও পথচারিণী ; “মানসী’ থেকে ‘বিচিত্র’ भीख ऊँव्र डि; कविन अश्ट्रडिब्र बिम्बिडा ऊँएक विडिम DBB DD Bt LDYSS TK MBDYS “ৰীণ ফেলে দিয়ে এস মানস সুন্দরী, দুটি রিক্ত হন্ত শুধু আলিঙ্গনে ভঙ্গরি

  • Ych verytia we-l'”

(মানস )