পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভৌতিক প্ৰেম صـــــــــــي মিত্তিরদের পুকুর-পাড়ে একটা বেলগাছ ছিল, সেটার লয়স অগন্তি । তার বেল বড় মিষ্টি। বেলের মধ্যে বিচি বড় কম, যেমন সেকালের বেলে হ’য়ে থাকে। একে মিষ্টি বেল, তাতে পুষ্করিণীর পাড়, তাতে চতুর্দিকে নানাপ্রকার ফুলের সুগন্ধ, তার উপর স্নিগ্ধ শান্তিময় অ্যাবার, এহেন স্থানে ভূত না থেকে যায় না। সকলেরই भङ झिंग उद्दे । তবে কি আপনি মনে ক’রছেন যে, যে-সে। ভূত BB DBBBD DBD DBDS BDB BDBD CDDBD DSLDDDS কি জ'লে পুড়ে গিয়েছে, সেই রবামের ভুতই মাঝে মাঝে এসে বেলপাতার মধ্যে বাস ক’রে থাকত। প্ৰবাদ ছিল যে সমাজের সভ্যভূত, কিংবা কবি-ভূত, কিংবা গায়কDDDSDDD gBBDSOYDBB DBBD S DD sOBBDDkkT DBDB মাঝে সেখানে এসে হাওয়া বদলে যেত। নিয়ম ছিল যে একটা ভূত সেই গাছে উপস্থিত হ’লে অন্য কোনো ভূত এক বৎসরের মধ্যে সেখানে আসত না । বোধ হয়। বাৎসরিক শ্রান্ধের মৰ্য্যাদারীক্ষার জন্য । এই অবসরে ভূতের সম্বন্ধে কিছু জেনে রাখা ভাল, কারণ, হয়ত আপনি spiritualist নন। ভূতবর্গের মধ্যে প্রেমিক দ্রুতই নিরীহ ও বিনম্র প্রকৃতির। আপনি জানেন বোধ হয় যে, প্রেমিক-ভূত দেহত্যাগ করলেও প্ৰাণত্যাগ করে না, কারণ জীবের প্রাণই প্ৰেম। যাদের হৃদয়ে প্ৰেম নেই, গারা চতুৰ্দশীর পঞ্চভুত কিংবা সাংখ্যের চতুব্বিংশতি তত্ব, সংবা কণাদের পরমাণুর সামিল। তাদের প্রাণ থেকেও নেই। কিন্তু প্রেমিক ভূতের মধ্যে প্ৰাণ, মন ও আত্মার - নীকৃত সাড়াশব্দ ও স্পন্দন আছে। তাদের একরকম মাটিষ্ট ব’ল্পেও চলে। দেখতে শুনতে ভাল, একটুতেই *াসিকান্নার অশ্র বেরিয়ে পড়ে, অসুখ ক’রলে এক ডোজ ’লসেটিলা দিলেই যথেষ্ট। এই শ্রেণীর ভূতের মধ্যে ش۔ শ্ৰীম্বরেন্দ্ৰনাথ মজুমদার শ্ৰীভূতের সংখ্যাই বেশী। তাদের পেত্নী ব’ল্পে অপমান করা হয়। পেষ্ঠী কথাটা নিতান্ত কদৰ্য্য। আটের বিবাদী। অন্য পরিচয় ক্রমশঃ দেওয়া যাবে; এখন গল্পটা চলুক। লোকে কানায়ুস ক’রত যে পয়লা বৈশাখ থেকে একটা স্ত্রীভূত সেই বিহুকুক্ষে আশ্রয় নিয়েছে। অনুমানে, সে বালিকা কিংবা যুৱতী। সে কুন্দনন্দিনী প্ৰভৃতির মতো বিধবা কিনা, সে সম্বন্ধে অনেক তর্কবিতৰ্ক চ’লত, যেমন মাসিক পত্রের সমালোচনার মধ্যে আমরা দেখতে পাই। একদলের মতে সে বিধবা, কারণ সে স্বামীকে খুঁজে বেড়াত। আর একদল ব’লত যে, সধবা ভূত হলেও হ’তে পারে ; অন্ততঃ তার মরবার পরে তার স্বামীর কাল হয়, সুতরাং মরবার পরে সে বিধবা হয়েছিল। যা হোক সেটার কোনো প্ৰমাণ ছিল না, কারণ তার সীতায় সিঁদুর BB DDOSDD BB S tGG BL BBDS S SDDDD সকলেই একমনে দুঃখ প্ৰকাশ ক’রত যে “হায়! হায় । এত অল্প বয়সে ভূত হয়ে গেল কেন?” ” বগলাপিসি তাকে দু’বার দেখেছিলেন । তিনি বসেন এমন সুন্দরী কখনো দেখতে পাওয়া যায় না। দুপুর রাত্রে গাছ হ’তে নেমে যখন সে পুকুরের পাড়ে আসে বাগান আলোতে ভ’রে যায়, ছোটাে ঘাটটাতে তার মাথার চুল অ্যাটে না, গুমরে গুমরে কঁাদে, লুটিয়ে কাদা মাখে, পরণে একটা গেরুয়াবিন্সন, সেটা গায়ে জড়িয়েই আদ্রার্থ অবস্থায় আবার গাছের উপর গিয়ে বসে। তার পরে আর দেখা যায় না। তবে বেলের খোসা বৃক্ষতলে দেখে বােধ হয় যে, মিদে লাগলে সে বেল ছাড়া আর কিছু খায় না। কৃষ্ণকালী মিত্তির, ধাদের পুকুর, থাকতেন। কলকাতায়। বাগানের ফটক খোলা থাকত। সে পুষ্করিণীটাতে পাড়ার মেয়ে ছেলেরাই আন ক’রত। কিন্তু বগলাপিসির DBBDDDDD DLLDB LB DD BB DDB BBB পুষ্করিণীর পাড় জঙ্গলে ভ’রে গেল। আরও অাঁধার হ’ল। እ ♥ፃ