পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ახა8 ] cडोडिक ceiभ Sss वैश्वनाथ भक्षणांब्र সেটা যে-রকমই হো’ক না কেন, তার মধ্যে প্ৰাণের রূপ আমরা দেখি। প্ৰাণোর স্পৰ্শ না থাকলে রস গন্ধ ও স্পর্শের মধ্যে কোনো তফাৎ দেখিানে। আমরা যখন প্ৰাণকে স্পর্শ করি, তার কথা শুনতে পাই, তার রূপ দেখতে পাই, তখন বলি স্বামী পেয়েছি। কিন্তু সকল ভূতের কাছেই শুনেছি যে স্বামী কি স্ত্রী এক জন্মে। কেউ পায় না। অনেক জন্মের পর কখনো মিলে যায়। সুবোধ। আপনাদের ভূতের দেশে কি প্ৰাণ নেই ? DD DDB BB DBDKBDB000 S DDEL00 D BD দেন কেন ? শুনেছি যে প্ৰাণ সর্বত্রই আছে। তা যদি হয়, তবে পরলোকেই তা ঘটা ক’রে বিবাহ হতে পাৰ্ব্বত । প্ৰাণ ত একটাই ? ভূতের মধ্যে কি বিবাহ হয় না ? মেয়ে-ভূত। তা হয় না, সেখানে দুঃখ নেই। যারা ফিরে গিয়েছে তারা বলে যে দুঃখটা পেতেই হবে। জন্ম হ’তেই সুরু। পাঠশালায়, বাসরঘরে, স্বামী-সহ বাণে, রোগে-শোকে, আহারে-অনাহারে, ইন্দ্ৰিয়সুখে, প্ৰসব বস্ত্রণায়, তাড়নায়, অভাবে, ঘর-সংসারে, সমাজে সবই দুঃখ । একজন পণ্ডিতভূতের সঙ্গে দেখা হয়েছিল প্ৰায় এক বছর আগে । তিনি বলেছিলেন “মা ! এর কোন চারা নেই। ভগবানের কলেবর প্রতিমূহুর্তে ভেঙ্গে গ’ড়ে নূতন রকম হচ্ছে। সেটাকে বলে বিপ্লব। আমাদের তার মধ্যে থাকতেই হবে, ७ डांवां श्रद्धांब्र छ:थ नश्डश् श्व। उांब्र खछ थोडाक्टक মনে ক’রতেই হবে, “আমি ভাঙ্গাছি, আমি গড়ছি, আমি তার ফল ভোগ কৰেিছ।” তার জন্য দশকথা শুনতে হবে, শোনাতেও হবে। কলঙ্ক, নিন্দ, মিথ্যা অপবাদ, প্ৰবঞ্চনা, ধৰ্ম্মের মানি, অধৰ্ম্মের জয়জয়কার পদে পদে। মাঝে মাঝে বিশ্রামের জন্য আমরা ম'রে ভূত হয়ে আসি কিছুদিনের জন্য।” সুবোধ। ভদ্রে । আর কোনো পণ্ডিত এ দুঃখটা এড়াবার উপায় ব’লে দেন নি ? 6यम कूड। अकबन निरू१श्व-इड शर्गीनिन शांत তকুনো নিমগাছের ডালে বসে তপত করেন; তিনি বলেছিলেন জপ-তপ ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু পণ্ডিত-ভূত বলেন যে, নব-কলেবরের মধ্যে গুৰুনো নিম-ভালও অাছে, incrsie ge V FR a vi CDC স্বামী-প্রেমের শীতল ছায়াতে আশ্ৰয় নেওয়া ভাল । সুবোধ। হে চন্দ্ৰলোকের সার্থী ! আমার শোনবার DD DBD DDSLLLBDBS DBDDSBB DBBDL E HLB B KuDDD YJST DS LLLD KBSEE GLL SSBDS SD YY ক’রবেন। ছায়াতেই প্রণের স্পর্শ, সেই ছায়াটুকু দেবে ব’লেই গাছের সৃষ্টি । O আবছায়ার মৃণাল বাহুটাে ঈষৎ কেঁপে উঠল। সরসীর জলও সঙ্গে সঙ্গে নেচে উঠল। মূৰ্ত্তি সঙ্গে সঙ্গে অদৃশ্য হয়ে গেল। সুবোধ এবার সাহল ক’রে তার মুখের দিকে তাকিয়েছিল। মূৰ্ত্তি প্ৰেমময়ী ! দূৱ হ’তে ক্ষীণ ভগ্নাম্বরে কে যেন বলছিল ‘না, আমি এখনো তা জানতে পারিনি।” সুবোধ বোলবৃক্ষের চতুস্পর্শের নিবিড় অন্ধকার লক্ষ্য ক'রে বললে, “হে সঙ্গিণী ! জেনে দরকার নেই। কেবল একটা বৃক্ষের ছায়াতে সস্তপ্ত দিশহারা পাখীর মন উঠে না ; সে বহু আশ্ৰয় খুজে বেড়ায়। কেবল একটা পাখীতে বৃক্ষের মন উঠে না ; সে শাত-শাখা বিস্তার ক’রে বহুর্ণের, বহু জাতির পাখীকে তার ছায়াতে ডেকে আনে। বৃক্ষের প্রাণ ও পাখীর প্রাণ উভয়ই অসহ্য হয়ে পড়ে। তার চেয়ে ম’রে গিয়ে ভৌতিক প্রাণ নিয়ে থাকাই ভাল। বিশ্বপ্রাণকে অবলম্বন ক’রে থাক ৷” আধার ভেদ ক’রে কে যেন বললে, “হে সাথা ! সেই ভৌতিক জগতে কার রূপ দিন রাত দেখবে ? আর একটা sEE 0LK DBDDB BD EDDB DDDB DBDEB Buu DDB তফাৎ কি ? তুমি হয়ত দেবতা, প্ৰাণের দেবতাকে নিয়ে সার্থক হবে। আমি কার সঙ্গে প্ৰাণের দেবতাকে দেখাব ? সে চোখ আমার এখনো ফোটে নি।” সুবোধ চ’মাকে উঠল, যেন তার বাহু কে স্পর্শ ক’রে প্রাণের অনুভূতি শতগুণ বাড়িয়ে দিয়ে গেল। দূরে গদাধর ডাকছিল, ‘দাদাবাৰু, লুচি ঠাণ্ড হয়ে যাচ্ছে। প্ৰায় এগারটা রাত্তির । পুকুরের পাড়ে মেলেরি জ্বরের TE VATA I” R একাদশী, স্বাদশী, ত্রয়োদশী কেটে গেল, সুবোধ সন্ধ্যা হ’লেই পুকুরের পাড়ে যায়, রাত্রি এগারটা পৰ্যন্ত ব’লে