পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పాతి হয়ত আমাদের সকলের নেই। যে ছবি কিম্বা প্ৰতিবিম্ব কথা কিম্বা বস্তুর প্রতীক মাত্র, তার অর্থ থাকতে বাধ্য, এবং সে অর্থ প্ৰকাশ করাও যেতে পারে, কিন্তু যে চিন্তার পিছনে কোন কথা কিম্বা বস্তুগত প্ৰতিবিম্ব নেই, শুধু বৈপরীত্য কিম্বা আপেক্ষিকতার অনুভূতি আছে, তার অর্থ যদি থাকে, তাহলে তাকে আমাদের ভাষা এবং বস্তুর সাহায্যে সম্পূৰ্ণ বোঝান যায় না। এই প্ৰকার অনুভূতিকে নব্য মনোবিজ্ঞানে awareness বলা হয়। BDDBBD DBDDS S SZDDDL S BDT BB S BBBD ভাব অ-বন্ত এবং এবং অ-বাৰু ভাবের অপেক্ষা সংখ্যায় বেশী। কথার সুবিধা এই যে, মনের অন্যান্য ভাষা অপেক্ষা আমরা কথার দ্বারাই মানসিক ভাবগুলিকে অন্যের নিকট বিশদতর কোরাতে পারি। শুধু তাই নয়, কথার সাহায্যে অনেক নতুন ভাবের ও ভাবনার উদ্রেক হয় এবং পুরাতন ভাবের অস্পষ্টতা দূর কোরতে পারি। বস্তুর সাহায্যে অর্থ প্ৰকাশ করা যায় বটে, কিন্তু সে অর্থ পরিষ্কার নয়, কারণ এক একটি বস্তু অদ্বৈত এবং অপরিাবৰ্ত্তনীয়। কথাগত প্ৰতিবিম্বের কাজ হচ্ছে চিন্তাকে স্থায়ী করা, যে বস্তুর প্রতীক তার প্রকৃতি ধাৰ্য্য করা এবং চিন্তাধারার যুক্তি-বিচার করা । শেষে অবশ্য কথা চিন্তাथांब्रा cथष्क विहाड शम दांयौन श्व। कथा चांदीन হলে অনেক সময়ে ধরতাই বুলিতে পরিণত হয়। কথার আবৃত্তি, সাধারণতঃ, ভাবনার নিবৃত্তিরই পরিচায়ক,-যেমন আমাদের সমাজে মন্ত্রতন্ত্রের: অবস্থা হয়েছে এবং স্বরাজ কথাটি খবরের কাগজে এবং গোলদিবীর বক্তার মুখে যে-অবস্থায় উপনীত হয়েছে। কিন্তু স্বরাজ কথাটি ১৯০৬ সালের নৌরজী-কংগ্রেসে এবং তিলক, চিত্তরঞ্জনের মুখ হতে উচ্চারিত হয়ে অনেক নতুন চিন্তার উদ্রেক কোরেছিল। -夺钟丽 জন্যই, অর্থাৎ ব্যবহারিক জগতে ও সুবিধার , আমরা অনেক ভাবের শ্ৰাদ্ধ করি। কে আর পুরাতন V FIR VIFísic frs IF i World Phenomenon ( প্ৰপঞ্চ ) একটি ধারা সকলেই জানে, কিন্তু :ধারা কিম্বা গতি বুৰতে আমাদের কষ্ট হয়। সেইজন্য আমরা সুবিধা অনুসারে প্রপঞ্চাকে ভাগ কোরে ফেলেছি, 16> বণ তার গতি রুদ্ধ কোরেছি। শেষাংশের বিপরীত বলে মনে হয়। ঐ সব স্বীকৃত বিরোধের মধ্যে সত্য আত্মগোপন করে। এই যেমন, হৃদয়-বৃত্তি এক প্রকারের, বুদ্ধিবৃত্তি অন্য প্রকারের, সেইজন্য হিন্দুস্থানী সঙ্গীত, বিশেষতঃ গ্রুপদ-খেয়াল বুঝতে মাথা খাটাতে হয়, তাদের আনন্দ intellectual ; এবং রবিবাবুর গান ও কীৰ্ত্তন উপভোগ কোরতে হয়। প্ৰাণ দিয়েতাদের আবেদন ভাবগত বা emotional -যদিও খেয়ালে প্ৰাণ থাকতে পারে এবং কীৰ্ত্তন কিম্বা রবিবাবুর গান উপভোগ কোরতে হলে মাথায় কিছু বি থাকা চাই, এই কথাই সত্য। এই যেমন, বৰ্ত্তমানে স্বাদেশিকতা sLDB S S gDD DDBBuD DBDSBBLBDOSBLL DBDBD S DBDD sB DS S g iDS S BBL BDB DBBD বিরোধ নেই ও থাকতে পারে না । যেখানে ঘটনার ধারাটি নিরবচ্ছিন্ন, তখন তাকে ছিন্ন কোরে, তুলনা, উপমা, বিরোধের সাহায্যে, কিম্বা কালচক্রের গণ্ডীর মধ্যে আবদ্ধ কোরে, আমরা বুঝতে এবং বোঝাতে যাই বটে, কিন্তু আমাদের চেষ্টা সার্থক হয় না, কারণ বিশেষণ দিয়ে বিশেষ্যের সত্তার সম্যক উপলব্ধি হয় না। এই বিচ্ছিন্নতার জন্যই গোড়া থেকে এক একটি কথা অসম্পূর্ণ BDD DBDD BB S SDD DB DBLEO SBDB সাহায্যে অসম্ভব। সেইজন্য অন্য ভাষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, যে ভাষায় দুটি কথার মধ্যে অতখানি অবসর নেই। কথার বঁাধন ঠাসবাধন নয়। Ogden KR Richards-VERV fra GR পাঁচ রকম ভাবে কথার প্রয়োগ হতে পারে। প্রথমতঃ, DBD DBD BBBDJLiDBDD S DDS DDS S KBS HuD ইত্যাদি। দ্বিতীয়তঃ, শ্ৰোতার প্রতি বক্তার মনোভাব প্ৰকাশের হিসাবে-যেমন “মহাশয়” বোলে শ্রস্কেয়কে সম্বোধন করি, এবং “ছোকরা” ৰালি বয়স্তকে ঠাট্টার ছলে । তৃতীয়তঃ, বন্ডর প্রতি বক্তার মনোভাব দেখান হিসাবেযেমন রবিবাবুর গানে ‘মনের কামনা’ এবং “কল্পোলের পাতায় ‘মনের কামনা”। চতুর্থত, উচ্চারণের ফলে মনোভাবকে বাড়িয়ে কিবা কমিয়ে দেওয়া হিসাবে ফলে, ধারার প্রথমাংশ