পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গঙ্গামানের ফল -- প্ৰথম পরিচ্ছেদ । • ঘাটের পথে বরানগরের বুকের মধ্য দিয়া হোজার রোড গিয়া দক্ষিণেचंद्र कांगौवाएंौव्र थानिक लेखन श्रृंचांद्र चांट cऔछिब्रांटछ। দশহরায় দিন। বেলা নটা বাজিয়া গিয়াছে। পথে আনাখাঁ নর-নারীর ভিড়। এই ভিড়ের মধ্য দিয়া এক বাঁধাঁয়সী মহিলা, সঙ্গে বারো-তেরো বছর বয়সের একটি মেয়ে, গঙ্গাজান করিয়া ফিরিতেছিলেন। বর্ষীয়সীর হাতে ছোট একটি ঘটী, ঘটতে গঙ্গাজল ; बांजिकांब्र हांड গামছায় জড়ানো ভিজা কাপড়। পথের বী-দিকে একটা পুকুর-জলের রঙ যেন কালি গোলা, তার উপর ময়লা ফেনা । পাড়ের উপর হেলিয়া-পড়া একটা নারিকেল গাছ, তার পরেই ভাঙ্গা ইটের অনুপ। এই অনুপের পাশে একটা বাতাবি লেবুর গাছ- অজস্র ফলে ভরা । বাতাবি-গাছের পাশে ritu uyayur-surfari Var fİTESİNİ figR বেশী। পাড়ার কাটী ছেলেমেয়ে জটিল করিয়া কেহ কোনো বন-ফলে থাবড়া মারিয়া সশব্দে তাহ ফাটাইতেছে, কেহ বা গাবত্যারেণ্ডার ডাল ভাঙ্গিয়া তারি রসে ফেনার বুড়া ফুটাইয়া ফু দিয়া বাতাসে উড়াইতেছে। "এই পড়ে। जभिव्र श्रicन थक्थानेि शेध बांफ़्री, औ4 श्रफिया हिण ; এখন মিত্রী-মজুর লাগিয়া তার সাজ-সংস্কার করিতেছে। बांौव्र गांधान थानिकों (यागांप्शष्णा चत्रण। धक्चन बूबा তাতে কোদাল লইয়া সেই জঙ্গল সাফ করিতেছিল। বাঁয়সী সেই বাড়ীর সামনে আসিয়া বালিকাকে কহিলেন-এই বে একটা মজুর খাটাচে রে, একেই বলিবাঙালী, দেখচি-খোটা নয়। বাঁধাঁয়সী বাষ্ঠীর সামনে দাড়াইলেন। . নে যুবা জঙ্গল RRV) শ্ৰীসৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় কাটিতেছিল, তাকে কহিলেন-ওরে বাছা, শুনতে পাচ্ছিস । যুবা তখন কোদাল রাখিয়া ফিরিয়া চাহিল। বৰ্ষীয়সী। কহিলেন-আমাদের বাড়ী এই কাছেই। বডড জঙ্গল হয়েছে, তা লোক পাই না। তুই আসবি ? জঙ্গলটা কেটে পরিক্ষায় করে দিবি ? পয়সা দেবো । যুবা ক্ষণেকের জন্য অবাক হইয়া বর্ষীয়সীর পানে চাহিয়া রহিল, মনে মনে ভাবিল, বাঃ! আমার ইনি মজুত্ৰ ঠাওরাইয়াছেন। এ যে অদ্ভুত ভুল দেখছি। তবে এ ভুলের নজীর আছে। অত-বড় পণ্ডিত হাইকোর্টের জজ যে সার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.তিনি এক দিন গঙ্গাজান করিয়া ফিরিতেছিলেন, পথে কে তাকে পূজাৱীব্ৰাহ্মণ ভাবিয়া নিজের বাড়ী ডাকিয়া লইয়া গিয়া তাকে দিয়া যে ইতু পুজা করাইয়া দক্ষিণ দিয়া ছাড়িয়াছিল। আমি সার গুরুদাস নই, সামান্য লোক । হাতে কোদাল, জঙ্গল কাটিতেছি। আমাকে মজুর ভাবা আর বিচিত্র কি। তা বেশ, উনি যখন মজুর ভাবিয়াছেন, তখন নয় মজুরী করিয়াই দেখা যাক ! মন্দ কি ! মজা তো আছে। হাসিয়া সে কহিল-কেন করবো না, মা ? আমার তো এই কাজ । বর্ষীয়সী কহিলেন-তা’হলে আসবি বাছা ? আমার লোকজন নেই, কেই বা ডাকতে আসবে। আমার সঙ্গে এখন এসে যদি বাড়ী দেখে যাস ••••• যুৱা কহিল-বেশ তো মা, চলুন। কেঁচার ঘুটে কপালের ঘাম মুছিয়া যুবা বাহিরে আসিল । তার পরণে মোটা কাপড়, গায়ে একটা ফতুয়া, মাথার চুল খুব ছোট করিয়া ইহাটা, cांका-पांफुि কামানো, মুখের ও দেহের বর্ণ বেটুকু দেখা যাইতেছে, তাতে ময়লা বলিলে অন্যায় হয় না। তবে কুলির কাজ করিলেও তাকে নোংরা বলা চলে না। সাধারণ বাঙাড়ের षण् एछांब्र6वनंङ्गुषां७ न !