নতুন ও পুরোনোর ছন্দ बबनौलनांष फैांबूद्ध স্থষ্টি হবার বেলায় গাছ ধরলে নতুনের ছন্দ, কিন্তু ফুল ফোটানর, ফল ধরানোর বেলায় ছন্দ বদল হ’ল- গোড়াতে পুরোনো এল, আগাতে নতুন ! বেশ একটুখানি পুরোনো হয়ে বড় হ’ল গাছ, তবে श्ब्रण छोटाङ नडून कूण, कांगब्र भबौ ७ श्रुजिं; नडून রকমের হ’ল না। তাদের সাজ, পুরোনো চালেই বাধা গোল তাদের রূপের এবং সাজ-সজ্জার ছাদ-বাধ সবাই । পুরোনো ডালে ধরা থাকে অগনিত নতুন জীবনবিন্দু গোপনভাবে, পুরোনোর কোল ছাড়ার উপায় নেই তাদের—যদিও তারা নতুন, সবাই প্ৰতীক্ষা করছে নব বসন্তের দূত এসে পৌঁছনোর। আমূল পুরোনো অথচ নতুনের সন্ততি এবং নতুনের জননী এই পুরোনো এবং নতুন বাগানের সব গাছএরা নতুনের পক্ষে পুরোনোটা যে বাধা, এ সাক্ষী দিচ্ছে না। একেবারেই,- নতুনে পুরোনোয় চলেছে কাজ বাগানে-যেখানে নতুন বৃন্তে গিয়ে পৌঁছাচে কত কালের গাছের সকল রসের সঞ্চয় ; সেইখানে বাধা যাচ্ছে পুরোনোর সঙ্গে নতুন চমৎকার সুপরিণত ছন্দো क७ ग्रूत्रं आशंकांब्र कूक्ष्षनेि, छांग्रे उप्न एांप्णब्र स्त्रांशंग ভেঙ্গে বেরিয়ে আসছে কত দিকে কত নতুন নতুন পাতার মঞ্জরী ফুল ফল কত কী, কিন্তু ডালকে জোরে অ্যাকড়ে রয়েছে এরা, পুরোনোকে অস্বীকার করে আসছে না,--- নতুন যদিও সবাই! কেউ এরা পুরোনোকে ধিকার দিচ্ছে না, কিন্তু সাজাচ্ছে পুরোনোকে । মঞ্জরী বলছে-“ওগো আমি সেই পুরাতন যাকে নিয়ে রচনা হয়েছিল পুষ্প-বাণ’ ; মজরীর সঙ্গী কুহুধনি, সেও বলছে,-“আজকেরও অথচ কালকেরও আমি এবং আমারি মতো নূতন পুরাতনের ছন্দে বাধা এই জগৎগুন্তু সবাই।” SLBDBDB LDBDB DDDBDB BDDD BBD LDBB DB করে নিয়ে যখন খেলা-শেষে ফেলে গেল মাটিতে, তখন একাধারে পুরোনো কসি এবং নতুন বঁাশি থেকে বার হ’ল ফুল আর নতুন আমগাছের গোটা দুই সবুজ পাতা, কিন্তু ফলই বা কোথা, বউলাই বা কোথা নতুনে তখন ? নতুনে পুরাতনে মিল্লো, তবে উঠলো জেগে ছন্দ ফুলের পাতায়, নতুন বৃন্তে, পুরোনো ডালে ; পুরোনো বাগানের যা কিছু হিল্লোল পেলে সমারণে, পরিণীত হ’ল পরিণত অপরিণত দু’য়ে ! পুরোনো হবার দিকে তেজে চল্লো গাছ, তবে আশা করলেম ফল ধরবার, ফুল ফোটুবার। এ না হয়ে গাছটা বলে বসতো যদি—“আমি নতুন এবং একেবারে বরাবরই সবুজ ও তরুণ থাকবো”-তবেই আশা উড়লো আকাশে ফুল ফলের। নতুন নতুন কল্পনা ধরে আকাশ কুনুমের ফোটা, তাও পুরোনো আকাশে ঘটছে দেখি। নতুন সাহিত্য, নতুন আর্ট, নতুন সঙ্গীত, নতুন নাট্যকলা, এমন কি নতুন যুগের মানুষের জীবনটাও আমূল নতুন হবো, কঁচা রইবো, পাকতে চাইবোই না বলে’ পুরানো থেকে বিমুখ হয়ে বসলেই মুস্কিল! মানুষ ভাববে মানুষের মতো, গাছ ভাবাবে নিজের মতো, মানুষকে গাছের হিসেব ধরে দেখা চলে না, কিন্তু এ-কথা জানা, যে পুরোনো হওয়াকে অস্বীকার ক’রে পাতা কিম্বা মাথার চুল বর্তে থাকতে পারে একমাত্র কলাপের দোকানে আর গ্রীণ রুমেসবুজ, কালো, কঁচা, তরণ, অরুণ, ইত্যাদি কেমিকেলের বিজ্ঞাপন দিয়ে । পুরোনো পিড়িতে নতুন আলপনা, নতুন পিড়িতে পুরোনো আলপনা। এই করেই চলে গেছে। কাজ এতকালসাহিত্যজগতে, শিল্পজগতে, নাট্যজগতে সব জায়গাতেই। বুকে সবুজ ফিতের ফুল একটা একটা আলপিন দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে তা আমি মনে করতে পারাচিনে যে সত্যিই a
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮২
অবয়ব