পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓS টানতে হবে নতুন পিড়িতে একটা নতুন আলপনা এবং তারি। হুকুম হাওয়ায় এসে গেছে-একমাত্র বাংলার লেখকমহলে, এইমাত্র বিলাতের বিনা-তারের আফিস পেকে সবুজ, १ांचांगांङ्द्ध-कां 6शांgcक । কঁাটাল গাছে ইচড়। ফলে,--যতটা পারে সে পুরোনাে <මුවේ" ডালের সংস্রব ছেড়ে একেবারে গোড়ায়,- যেখান থেকে গাছটা নতুন বেলায় গজিয়েছিল, সেইপানেই ঝোলে মাটির দিকে মুখ করে”। নতুনের স্বপ্নে কণ্টকিত-বলেবর, দেখতেই পায় না ইচড় পুরোনো মাটিকে, পুরোনো শিকড়কে -যার প্লস টেনে দে ফুলে উঠছে ; ক্রমাগত নতুন বিষ্কারণে পুরোনো গাছের গোড়াটার শক্ত ছালকে ভেবে নেয়। সে কেবলমাত্র কড়া বুরুষ। পরগাছা চাওয়াতে শিকড় ছাড়ে, কিন্তু সেও বলে-“পুরোনো ডালে আমি অদ্ভুত রকমের এক হাল্কা ছন্দে বাধা পড়ে আছি, কেননা নতুন ডালে ফুল ফল, পরগাছা, পাখী, মানুষ, বনমানুষ কারে ভর সয় না, পঙ্গপালেরও নয়” ; নতুন বেঁটা পুরোনোর সঙ্গে ছন্দে বাবা শক্ত রকমে, তাতেই ধরে সে ফুলের ভার-দোপাটি থেকে আরম্ভ করে শতদল, সহস্রদল, এমন কি শতদলবাসিনীর ভারটি পৰ্য্যন্ত ! সেখ সাদীর গুলেস্তার গোলাপ আর আজকের ইডেনপার্কের গোলাপ, এদের একটা পুরোনো, একটা নতুন এ ভাবে দেখা চলে এবং চলে নাও । লেখার বেলাতেও এই, φ LLLLLLLLSLLLL LLSLLLLLSLLLLSYLLLLLSSYSLLLLLLSS LLLLLSSLLSLLLLLLSS LLLLLSLLLLLSLLLLLSL LLLLS LLLLLLLLS LSLLLLLLSYSLLLSSSYLSLSLSS LLLLLSLLLSYLLLLSLLLLLSLLLLLSLLLLLSLLLLS testate-2 eleys ਚਕਲੇਸਟਝ ਮਛਸੇ --- LLLLSLLLLLLLL LL LLL LLLLLLLLSLLLLLSLLLLLSLLLLL LSLSLSLSLSLSYLSLLLSLSLLLLLSLLLLLLLS [ আষাঢ় গানের বেলাতে, ছবির বেলাতেও এই একই কথা । সেকালের পাতাগুলো যতটা সবুজ একালের পাতা তার চেয়ে বেশী সবুজ হয়ে উঠবে ১৯২৭ খৃষ্টাব্দ এল বলেইडॉ' 6ड़ों 6खों नई बॉ३वicड७ । এখানে মাটি ভয়ঙ্কর পুরোনো, আকাশ তা'র চেয়েও পুরোনো এবং আকাশকে ঢেকে, মাটিকে ভিজিয়ে আসে যে নতুন বাদল, এত পুরোনো সে, যে মেঘদূতের আমল তা’র কাছে হামাগুড়ি দিয়ে চলেছে দেখা যায়। কাব্যে, সাহিত্যে, শিল্পে, সঙ্গীতে কোনটা নতুন যুগ, কোনটা পুরোনো, আর এই সবের রচকের মধ্যে প্ৰাচীন কেবা, নবীন কেবা, অর কেই বা এদের মধ্যে আমূল নতুন, এ ভেবে ঠিক করতে পারলে না মহাকাল বুড়ী-ম’রে পুনর্জন্ম পেয়েও এ পৰ্য্যন্ত ! আমূল নতুন 5、やむ 豪“死ーマ市化エ ছাতা, পুকুরের পানা, শেওলা এমনি গোটাকতক জিনিষ, কিন্তু পুরোনো পুকুর, পুরোনো তক্তা ইত্যাদি হ’ল আলম্বন তাদের, এবং চেহারার প্রাচীনতা, বর্ণের প্রাচীনতা ধরেই রইলো সবাই! পপুড়ের পালক হঠাৎ নতুন যদিও, কিন্তু মরবার আগডালে ছাড়া সেও গজায় না। হঠাৎ বয় ঘূর্ণি বাতাস নতুন ছন্দে, মাঠে-হাটে, কিন্তু তার ধুলোর ধ্বজাটা প্রাচীনের রেণুকণা দিয়ে অবিকল নতুন একখান কঁথার পেঁচা ফুলের নক্সার ছন্দে আবিরল করে গাথা হ’য়ে গেছে, সম্পূৰ্ণ নতুন হ’তে ফােকই পাচ্ছে না বেচারা,-সবুজ মাঠটোতেগড়াগড়ি দিয়েও!