পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রতলের জগৎ आंब्र७ 4क्प्रेक्श्l थांबांद्र भरन श्ब्रझिल हे ८, নির্দিষ্ট করে নিয়ে কাজ আরম্ভ করলে অনুসন্ধান প্ৰণালীবদ্ধ ড্রাগন মাছের ই ৷ SS সারা দুনিয়ার সমুদ্র ঘুরে বেড়ানোর অপেক্ষা একটা জায়গা ভাবে অগ্রসর হতে পারে। নন্যসাচ দ্বীপে গবেষণাগার স্থাপন করার মূলে এই উদ্দেশ্যই আমার ছিল। পরীক্ষা ক’রে দেখবার জন্য প্ৰথমে আমি একদিন নিউইয়র্ক বন্দর থেকে ছোট একটা জাহাজ ভাড়া ক’রে সারারাত সমুদ্রে পাড়ি দিয়ে হাডসন নদীর প্রাচীন খাতের কাছে উপস্থিত হই-এবং জাহাজের চারিধারে ছ’খানা জাল দু’মাইল লম্বা তারের সঙ্গে গেথে নীচে নামিয়ে দিই। তাতে ৷ ফল মোটের উপর ভাল হয়। নন্যসাচু দ্বীপের চারি ধারে আট বর্গ মাইলব্যাপী স্থান আমি চিহিত ক’রে নিয়েছি এবং এরই মধ্যে আমি কাজ করি। বাৰ্ম্মড়া দ্বীপের দুটো বড় বড় বাতিঘর দ্বারা এই স্থান উত্তরে ও দক্ষিণে সীমাবদ্ধ, ভুল হবার কোন উপায় নেই। গত তিন বৎসরের মধ্যে আমার জাহাজ এই জায়গায় দুশো একাত্তর বার বেড়িয়ে জাল ফেলেছে এবং তার ফলে অনেক অদৃষ্টপূর্ব সামুদ্রিক প্ৰাণী আবিষ্কৃত হয়েছে। নন্যসাচু দ্বীপের দৈনন্দিন কাৰ্য্য-প্ৰণালী আমাদের এই রকম । ভোর সাড়ে ছাঁটার সময় আমাদের জাহাজ ষ্টীম তৈরী ক’রে এসে হাজির হয়। দূরবীক্ষণ দিয়ে বাইরের সমুদ্রের অবস্থা পৰ্য্যবেক্ষণ ক’রে দেখি । বায়ুর গতি, ঢেউয়ের বেগ এবং বায়ুমান যন্ধের অবস্থা যদি অনুকূল হয়, তবেই আমরা জাহাজ ছাড়ি। কারণ সমুদ্রে ঝড় হবার আশঙ্কা থাকলে বা সমুদ্র তরঙ্গসংস্কুল হ’লে জাল ছিড়ে যেতে পারে, এ জন্য 6न उच्छ्ां निश्च कांख् क्षी झॉथं शश्च ! দিন ভাল থাকলে আমার দু’জন সহকারী জাহাজে ওঠেন এবং জাহাজ, পাঁচ মাইল দূরে বহির্সমুদ্রে চলে যায়। তারপর দুশে পাউণ্ড ওজনের ভার ঝুলিয়ে দু’মাইল লম্বা তারের সঙ্গে ছ’খানা রেশমের সুতায় বোনা বড় জাল সমুদ্রে ফেলে ধীরে ধীরে টানা হ’তে থাকে। চার পাঁচ ঘণ্টা জাল-টানার কাজ চলে। BDB LDBBB BD DuDSBD DD gE প্ৰজাপতির আকারের জাল দিয়ে বিচিত্র বর্ণের উড়ন্ত মাছ শিকার করি, কখনও নতুন ধরণের সামুদ্রিক পাখী কি বড় হাঙ্গরকে গুলি করে মারি। চার পাঁচ ঘণ্টা এই ভাবে স্বচ্ছ মাছের ঝাড় { কেটে যায়, তারপর আমরা জাল টেনে জাহাজের উপর তুলে আমরা ডাঙ্গায় ফিরে আসি। এইখানে গতির প্রয়োজন আছে, কারণ এমন সব প্ৰাণী আছে, তারা জলের উপরে বেশীক্ষণ বঁাচে না, যদি না কৃত্রিম উপায়ে তাদের বাচানোর