প্ৰথম অধ্যায় মহৰ্ষি কহিলেন, ৰৎসগণ ! শ্রবণ করা ; জয়পুর নামে যে মনোহর নগর অদ্যাপি বিদ্যমান আছে, সেই নগরে মহারাজ জয়সেন রসতি করিতেন ; রাজার নামানুসারেই উক্ত নগরের নাম । জয়পুর হইয়াছিল। তাঁহার অসাধারণ পরাক্রমে সমস্ত ভারতবর্ষের সম্রাট সর্বদা শঙ্কিত থাকিতেন। তিনি আপন অধিকারের ' অন্তর্বত্তী প্ৰতি প্রদেশে বিদ্যালয়, ধৰ্ম্মালয় ও চিকিৎসালয় যথানিয়মে স্থাপন করাতে প্ৰজাবৰ্গ এরূপ সভারঞ্জক এবং ধৰ্ম্মপরায়ণ হইয়াছিল যে, রামরাজ্যও তদীয় রাজ্যের তুলনাস্থল হইতে পারে না । মহারাজের এক পট্টমহিষী ছিলেন, তাহার নাম হেমাবতী । তিনি যেরূপ অলৌকিক রূপবতী তদনুরূপ অসামান্য গুণবতী ও সুশীলা ছিলেন। তিনি সাবিত্রীতুল্য সতী, চায়াতুল্য পতির অনুগামিনী, ও সখীতুল্য হিতৈষিণী ছিলেন। বস্তুতঃ মহিলারা যেরূপ সদাচারগুণে গুরুজন নিকটে প্রতিষ্ঠিত ७ अक्षद्रौब्रा श्न, ऊँशिएड (ल जकल ७gभद्र अडाद दिछूछे छिल না। কিন্তু গগনমণ্ডল অসংখ্য নক্ষত্রমালায় খচিত হইয়াও যেমন একমাত্র চন্দ্ৰ-বিরহে রমণীয় হয় না, এবং তরুগণ শাখাপল্লবে উল্লসিত হইয়া সুদৃশ্য ও মনোরম হইলেও ফলবান না হওয়ায় যেমন তৎস্বামীর ক্ষোভোৎপত্তি হয়, মহিষী এতাদৃশ উৎ
পাতা:বিজয়-বসন্ত - জলধর সেন.pdf/১৩
অবয়ব