'S \U)V বিজয়-বসন্ত । তোমায়া কোথায় ? আমি অনাথিনী হইয়া, একাকিনা। এই বিজন বন-পাথরে পড়িয়াছি, ভোমরা আসিয়া এ দুঃখিনীকে আশ্রয় দাও। হে বনদেবতে আশ্রয় ও সহায়ইনি দুঃখিনী অবলার প্ৰতি সদয় হও, মূৰ্ত্তিমান হইয়া পতির প্রবেশপথ-প্রদর্শক হও, আমি আর পতির বিরহ, সহিতে পারি না । হা বিধে ! এ বিজন বনে ত আমার কেহই নাই, কেবল তুমিই জাজ্বল্যমান রচিয়াচ। তবে আর কে ? তুমিষ্ট আমার পতিকে চুরি করিয়াছ! কেননা তোমার এই ব্যবসায়, তুমি কাহাকে কঁদাও, আবার কাহাকেও হাসাও । যদি বল, ব্যাস্ত্ৰ তোমার পতিকে নষ্ট করিয়াছে, তবে তুমিই ব্যাস্ত্ররূপ ধরিয়া আমার প্রাণপতিকে নষ্ট করিয়াচ। যদি বল, তিনি দুৰ্ম্মতি হইয়! তোমাকে ত্যাগ করিয়াছেন, তাহা হইলেও তোমাকেই Na を বলি, তুমিই পতিকে দুৰ্ম্মত দিয়ােছ। যেরূপে হউক, ‘তুমিই আমার পতিকে লইয়াছ। অতএব তোমাকেই বলি, আমার প্রাণ গেল তাহাতে ক্ষতি নাই, তঁহাকে নষ্ট করিও না, তিনি যে অতি যত্নের ধান, তঁহাকে অযত্ন করিও না, বিপদে আশ্রয় দিও, ক্লান্ত হইলে তৎক্ষণাৎ কোলে করিও । এইরূপ রোদন করিতে করিতে গমন করিতে লাগিলেন । ক্ৰমে সূৰ্য্যােস্তকাল উপস্থিত হইল। তখন তিনি শোকে ও ভয়ে জড়ীफूऊ श्रेश फ्री श्छ छुनिक्षा उंद्याप्रुफे कश्प्लिन, (श् श्रद्रष्मश्रद्र ! তুমি অনাথবন্ধু, এ অনাথিনী বিপত্তিতে পড়িয়া তোমার শরণ লাইতেছে, তুমি ধৰ্ম্ম রক্ষা কর। এই অবস্থায় কতক দূৱ চলিয়া গিয়া দেখিতে পাইলেন,
