W বিজয়-বসন্ত । করিয়া ধূলায় শয়ন করিবে। রাজা অন্তঃপুরে আসিয়া কারণ জিজ্ঞাসিলে রোদিন-বদনে কহিবে, কুপুত্ৰ বিজয়-বসন্ত অন্তঃপুরে আসিয়া আমাকে যে প্রকার প্রহার করিয়াছে, তাহাতে ক্ষণকালের জন্য বঁচিতে ইচ্ছা নাই। তাহা হইলে ইষ্টদেবতা ইষ্টসিদ্ধির পথ করিয়া দিবেন। দুলতে এরূপ কহিয়া প্ৰস্থান कङ्गिळ । মহিষী দুলতার কুপ্ৰবৃত্তির বিষয় মনে মনে আন্দোলন করিতেছেন, এমন সময় বিজয়চন্দ্র ও বসন্তকুমার শান্তার সঙ্গে আসিয়া প্ৰণাম করিলেন। রাণী কিছুই কহিলেন না, বরং যে পৰ্য্যন্ত র্তাহারা তঁহার নিকটে থাকিলেন, কেবল দ্বেষ-ভাবেরই চিহ্ন প্ৰকাশ করিতে লাগিলেন। শান্তা, রাণীর স্বভাব বিপরীত ভাব ধারণ করিয়াছে বুঝিতে পারিয়া দুটী সহোদরকে সঙ্গে লইয়া প্ৰতিগমন করিল। তাহারা গমন করিলে রাজ্ঞী পরিধেয় নীলবসন খণ্ড খণ্ড করিয়া, অঙ্গাভরণ পরিত্যাগ করিলেন, এবং স্ব-করাঘাতে নিজ অঙ্গে প্ৰহার-চিহ্ন করিয়া ঈষদ্ধক্ৰ ভাবে অবস্থান পূর্বক বাম করতলে কপোল সংলগ্ন ও গৃহভিত্তি অবলম্বন করিয়া অৰ্দ্ধশয়নে রোদন করিতে লাগিলেন। মুক্ত কবরী ও স্মৃলিত বেশী জলদজালের ন্যায় তাহার মুখচন্দ্ৰকে আংশিক আবৃত করিল। মহিষীর অলঙ্কাত অঙ্গ পতিবিয়োগ-বিধুরা রতির তনুতুল্য হইল। পরিচারিকাগণ কারণ জিজ্ঞাসা করিলে कांशझ७ कथांश ठgब्र लिन ना । রাজা অন্তঃপুরে আসিয়া মহিষীকে ঐ রূপ নিরাসনে নিরী