পাতা:বিদ্যাসুন্দর-রামপ্রসাদ সেন.djvu/২৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২ ' বিদ্যাসুন্দর । কোটালের ভয়ে কেহ নাহি করে দয়া ৷ ” চিকণ... সরবন্দ–চকচকে মাথার পাগড়ী । মিহি ফুলতোলা সেরবন্দ পাগড়ী । পুৰ্ব্ব দিক্‌ প্রকাশ যেমন উষাকাল—উপমটা অতি সুন্দর হইয়াছে। কোটাল কাল, সুতরাং উযীর কাল আকাশের সহিত তাহার শরীরের তুলনা করিয়া তাহার কপোলের রক্তচন্দন ফোটাকে উষাকালের রক্তাভ পূৰ্ব্বদিকের সহিত তুলনা দেওয়া হইয়াছে। চৌরি ঝাড়ে-চামর দোলায় । হী জারির ভুর—নকিবের ফুকারে হাজার সেনাপতিগণেরও চমক লাগে । এবং কোতোয়ালকে হাজারী সেনাপতি বলিয়া বোধ হয় । সরোবর বর্ণন । ( ২০—২২ পৃঃ ) স্ফটিকে নিৰ্ম্মিত. কবিরঞ্জনের সরোবর বর্ণন সকলই অদ্ভূত সকলই অলৌকিক । ইহার ঘাট স্ফটিক নিৰ্ম্মিত, তীরতরু স্নবর্ণ নিবদ্ধ ; এখানে ত্ৰিবিধ পবন সদা প্রবাহিত, মদন সদ{ অধিভূত, এককালে ছয় ঋতু মূfওমস্ত বিশেষতঃ বসন্ত চিরবিরাজিত। এরূপ সরোবর মর্ত্যে সম্ভবেন। স্বগে অ ছে এরূপ কল্পনা হইতে পারে । যাহা হউক এ আলেীকিক সরোবরের বর্ণনায় কবিরঞ্জন যথেষ্ট কবিত্ব প্রকাশ করিয়াছেন । ভারতেও সরোবর,— “ সাণে বান্ধ চারি ঘাট শিবালয় চারি। অবধূত জটা ভস্মধারী সারি সারি ॥ ” 米 杀 중 * 亲 পুষ্পবনে পক্ষীগণে নিশি দিন জাগে । ছয় ঋতু ছত্রিশ রাগিণী ছয় রাগে ।