වbෆ් বিদ্যাসুন্দর ৷ প্রাতে সালিনী যথারীতি তাহfর মালঞ্চ হইতে পুষ্পচয়ন করিয়৷ অনিল, সেদিন সু দরের অল্প গ্রহে কিছু বেশী ফুল ফুটয়াছিল । তপন সুন্দর কালী পূজার উপকরণ অনাইবার জন্ত মালিনীকে হাটে পাঠ। ইয়। স্বয়ং মাল। রচনা করিলেন । মালিনী হাট হইতে আসিয়। হাটের হিসাব দিয়া সেই মালা বিদ্যার নিকট লইয়। গেল । হারামের হাড় মাগ৷ -ভfর ঠ ও র্ত হেরি মালিনাকে এইরূপ বর্ণনা করিয়াছেন— দাত ছোলা মাজ দোলা হাস্ত্য অবিরাম । গাল ভরা গুয়৷ পান পাকি মালা গলে । কাণে কড়ি কড়ে রীড়ি কথা কয় ছলে ॥ 来 泳 来源 肇 感 “বাতাসে পাতিয়া ফ দি কম্বল বাধায় ॥” ইত্যাদি । মাটিথেয়ে—বৃথায় -যথা ভারতে আছে “ হায় কেন মাটি পেয়ে পড়ায় বিদ্যায়।” টঙ্কারিয়া হাতে নিতে ছয়-~ভারতে অাছে যটি টাকা দিয়াছিলে সব গুলি খোট । টাকার নাই সিকি-টাক প্রতি চার অ1ন। কমি । অড়ি কাঠ আর্কট টাক। ভারতে আছে -- “ ভাঙ্গাইয়া আড়কাঠ এমনি লাগায় ঠাট ” ষ্টুটাকায় লইলাম --মেষ - পূৰ্ব্বে কবি বলিয়াছেন, সুন্দর কালীপূজার দ্রব্যসস্তাব আনিবার জন্তাই মালিনীকে বাজারে পাঠাইয়া দেন। হেমথ স্কৃত, বলি জন্য মেষ, পূজার জন্য বণিক দ্রব্য, মালিনী এই সমস্ত কিনিয়া আনিয়াছিল । উপহার দ্রব্য --এস্থলে নৈবেদ্যের উপকরণ । পাচকড়া কড়ি - তার মুখ চাই –কবিরঞ্জনের এই স্থানের বর্ণনা দ্বারা মালিনীর চরিত্র বড় সুন্দর স্ফত্তি পাইয়াছে । বাস্তবিক যাহার। চুরি করে, তাঙ্গর,অাগেই মুখে এরূপ বলিয়। ফেলে। “ ঠাকুর ঘরে কে, ন! আ মি ত কল খাই নাই ” এই প্রপাদ প্রসিদ্ধ। ভারতের মালিন ও বলিয়াছে – - 蟻
