পাতা:বিদ্রোহী প্রাচ্য.pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

grar বিদ্রোহী প্ৰাচ্য (৪) সকল রাষ্ট্রের পক্ষেই, আমদানী-রপ্তানী শুল্ক ইচ্ছামত বৃদ্ধি করাই হইল আয়বৃদ্ধির একটা পথ। চীনের নিকট সেন্টু পথ রুদ্ধ হওয়ায়, চীন অন্যভাবে আয় বৃদ্ধির পথ করিল। এক প্ৰদেশ হইতে অন্য প্রদেশে দ্রব্যাদি চালানের উপর, একটা শুল্ক আদায় করা হইতে লাগিল। কিন্তু বিদেশ হইতে আনীত বা বিদেশে প্রেরিতব্য দ্রব্যাদির উপর এই শুল্ক বসান যায় না। ইহার ফলে স্বদেশী দ্রব্যাদির উপরই এই শুষ্ক আদায় করা হয় এবং তাহার ফলে স্বদেশী শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষতি হয়। চীন একবার প্রস্তাব করিয়াছিল, বহিবাণিজ্যের উপর শুল্কের হার কিছু বাড়াইতে - দিলে, সে আন্তর শুন্ধের প্রথা রহিত করিয়া দেয়। জাপান, আমেরিকা ও ইংল্যাণ্ড এই প্ৰস্তাবে রাজী হইয়াছিল—কারণ BB D BB BDS DzS r DDB BDBD DBBBD DS DDSDDB uBDBD BBBD BtBBD DDDB DSS DBB DD DBDDDD DDD S Afcf3KFt3 “CRITMI W STER I GRIN” ( Open-door Policy ) একদিকে চীনকে ইউরোপীয় জাতিসমূহের গ্ৰাস হইতে রক্ষা করিয়াছে। কিন্তু এই মতের ফলে চীনকে বান্তবিকই জাতি হিসাবে দাড়াইবার সুযোগ দেওয়া হয় নাই। ইউরোপীয় জাতির মত আমেরিকার কাচা মালের (Raw materials) অভাব নাই। তেল, কয়লা, লোহা ও তুলা এই হইল বৰ্ত্তমান Industrial civilisationqन cशब्रांक । qझे नदशें अicभत्रिकांद्र आcछ । কাজেই ইউরোপীয় জাতি সমূহের মত চীন হইতে এই সব কঁাচা মালি লুঠ করিবার কোন আবশ্যকতাই তাহার নাই। সে চায়