Σ Σ \9 ििक्ष (zक " نه দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বিবেক আমি যত দুঃখ ভোগ করি।--কিন্তু আমি কে ? বাহ প্ৰকৃতি ভিন্ন আর কিছুঠ আমাদের ইন্দ্ৰিয়ের গোচর নহে। তুমি বলিতেছ, আমি বড় দুঃখ পাইতেছি,-আমি বড় সুখী । কিন্তু একটি মনুষ্যদেহ ভিন্ন “তুমি” বলিব, এমন কোন সামগ্ৰী দেখিতে পাই না। তোমার দেহ এবং দৈহিক প্ৰক্ৰিয়া, ইহাই কেবল আমার জ্ঞানগোচর। তবে কি তোমার দেহেরই এই সুখ দুঃখ ভোগ বলিব ? তোমার মৃত্যু হইলে, তোমার সেই দেহ পড়িয়া থাকিবে ; কিন্তু তৎকালে তাহার সুখ দুঃখ ভোগের কোন লক্ষণ দেখা যাইবে না। আবার মনে কর, কেহ তোমাকে অপমান করিয়াছে ; তাহাতে দেহের কোন বিকার নাই, তথাপি তুমি দুঃখী। তবে তোমার দেহ দুঃখভোগ করে না। যে দুঃখ ভোগ করে, সে স্বতন্ত্র। সেই তুমি । তোমার দেহ তুমি भCश् । V. এইরূপ সকল জীবের । অতএব দেখা যাইতেছে যে, এই জগতের কিয়দংশ অনুমেয় মাএ, ইন্দ্ৰিয়গোচর নহে, এবং সুখ দুঃখাদির ভোগকৰ্ত্তা । যে সুখ দুঃখাদির ভোগকৰ্ত্তা, সেই আত্ম। সাংখ্যে তাহার নাম পুরুষ । পুরুষ ভিন্ন জগতে আর যাহা কিছু আছে, তাহা প্ৰকৃতি । আধুনিক মনস্তত্ত্ববিদের কাহেন যে, আমাদিগের সুখ দুঃখ মানসিক বিকারমাত্র । সেই সকল মানসিক বিকার কেবল মস্তিষ্কের ক্রিয়া মাত্র। তুমি আমার অঙ্গে কণ্টক বিপদ করিলে, বিদ্ধ স্থানস্থিত স্নায়ু তাহাতে বিচলিত হইল-সেই বিচলন মস্তিষ্ক পৰ্য্যন্ত গেল। LgigLDL DLDSDS BB DBBBB BBDBDS DBDBD BBBDSS BDDSDBDBDDBD DDDB KBDBS "মানি, তাঁহাই ব্যথা । কিন্তু ব্যথা ভোগ করিল সেই আত্মা ।” এক্ষণকার অন্য সম্প্রদায়ের মনস্তত্ত্ববিদেরাও প্রায় সেইরূপ বলেন। তাহারা বলেন, মস্তিষ্কের বিকারই সুখ দুঃখ বটে, কিন্তু মস্তিষ্ক আত্মা নহে। ইহা আত্মার ইন্দ্ৰিয় মাত্র। এ দেশীয় দার্শনিকেরা যাহাকে অন্তরিান্দ্ৰিয় বলেন, উহারা মস্তিষ্ককে তাহাই বলেন । শরীরাদি ব্যাতিরিক্ত পুরুষ। কিন্তু দুঃখ ত শারীরাদিক। শরীরাদিতে যে দুঃখের কারণ নাই, এমন দুঃখ নাই। যাহাকে মানসিকু দুঃখ বলি, বাহ পদার্থই তাহার মূল। আমার বাক্যে তুমি অপমানিত হইলে ; আমার বাক্য প্রাকৃতিক পদার্থ। তাহা
