পাতা:বিবিধ প্রবন্ধ (দ্বিতীয় খণ্ড) - গিরীন্দ্রকুমার সেন.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

JOURNEY HOME DURING THE POOJA VACATIONS, পূজা-অবকাশে বাটী-যাত্রা। বর্ষা চলিয়া গিয়াছে। প্ৰাতঃকালীন সুৰ্য্যোদয় ও সুনিৰ্ম্মল আকাশ শরতের বৈচিত্ৰ্য প্ৰকাশ করিতেছে। প্ৰাবৃটির মেঘাচ্ছন্ন আকাশ দর্শনেয় পর শারদ সুৰ্য্যের ময়ুখমালা যেন মনের জড়তা ও আবিলতা দূর করিয়া প্ৰফুল্লতা বিকশিত করিতেছে। বালার্কের প্রথম রশ্মিতে সিক্ত গৃহপ্ৰাচীর ও অলিন্দগুলি ভিন্নরূপ ধারণ করিয়াছে এবং পাদপনিচয় পবনদেবের প্রকোপ হইতে রক্ষা পাইয়া স্থিরভাবে মস্তকোত্তোলন পূর্বক দণ্ডায়মান রহিয়াছে। কক্ষের গবাক্ষ হইতে “এই সকল বৈচিত্র্য দেখিয়া স্বতঃই মনে হয়-না জানি কোন শুভদিন অগ্রসর হইতেছে। শুভদিনের আগমন অপেক্ষা, শুভদিনের আগমনপ্ৰতীক্ষা কি প্রতিপ্ৰদ! ঐ কালের পূৰ্ব্বস্বতি-অনুভবে মন এক বিমলা অব্যক্ত আনন্দরসে পরিপূত হয়। এই সময় হইতে লোকের প্রাণ নিত্য নব নব আশায় যে কিরূপ ভাবে BBBDBD BBBD BSBD DD BDD DBDD BBBD DDD नक्षa । এখনও কলেজ বন্ধ হইতে দশ বার দিন বিলম্ব আছে। গ্রীষ্মাবকাশ যেন বহু অতীতের কথা বলিয়া মনে হইতেছে। বাটীর এক এক খানি পত্র পাঠে আমাকে ক্রমশ অধীর করিতেছে। কনিষ্ঠ ভ্রাতাভগ্নীর প্রভাত পদ্মের ন্যায় কোমল নিৰ্ম্মলহৃদয়-নব-মল্লিকার ন্যায় “মধুমাখা হাসি-আকা” মুখমণ্ডল-জ্যেষ্ঠ ভ্ৰাতার গম্ভীর অথচ জ্যোতিৰ্ম্ময় কৃপা-কটাক্ষের জিম্বোজল দীপ্তি-মাতার প্রাণভরা স্নেহুেব সম্ভাষণ-পদম্পৰ্শন সময়ে মস্তুকে পিতৃদেবের