সংসগণ। 8 à করি। যখন আমরা ছোট থাকি, তখন নিখিল আমাদিগকে ধারণ করে, এইজন্য সকলের সঙ্গেই আমাদের প্রায় সমান সম্বন্ধ। , তখন আমরা কিছুই ত্যাগ করি না। যাহাঁই কাছে আইসে, তাহারই সঙ্গে আমাদের সংস্রব ঘটে। বয়স হইলে আমরা বুঝি যে ত্যাগ করিতে না DBB BBBDB DBD DDD DDSS BDB DBDBDBDD DBDBD BBu BDS সেখানে বস্তুত কিছুই আমার কাছে নাই ; সমস্তের মধ্য হইতে আমরা যাহা বাছিয়া লই, তাহাই যথার্থ আমাদের । এই কারণে যে বয়সে আমাদের পার্থক্য দৃঢ় হয়, সেই বয়সেই আমাদের বন্ধুত্ব হয়। তখন অবারিত কেহ আমাদের নিকট আসিয়া পড়িতে পারে না। আমরা शांश्ांटक बांछिभ्रां व्शे, उांभद्ध शांश्ांहक अनैिंड দিই, সেই আইসে ; ইহাতে অভ্যাসের কোন হাত নাই । ইহা স্বয়ং আমাদের অন্তর প্ৰকৃতির মৰ্ম্ম ।” আবার বাল্যকালে যাহার সহিত পাঠশালায় মেশামিশি হয় নাই, যাহাকে “ভাই আমরা তোমার সহিত খেলিব না ; তুমি মন্দ কথা কও ; তুমি পেন্সিল না বলিয়া লও” ইত্যাদি ইত্যাদি অপ্রিয় সত্য বলা হইয়াছে, সেই বালক ধনী হইলে তাহার আরও দোষের কথা শুনিলেও আমরা যে অপ্রিয় ভয়ে তাহার প্রকৃত দোষ নির্দেশ করিয়া দেখাই না, এমত নহে, অনেক সময় স্বার্থসিদ্ধির নিমিত্ত সে গুলি উপেক্ষা করিতেও সন্ধুচিত হই না । “কল্পনা-ক্ষেত্ৰ হইতে সংসার-ক্ষেত্রে নামিয়া আসিলেই অনেকের কাছে সঙ্কল্পের গৌরব চলিয়া যায়। প্রতিদিনের অল্পতা ও অসম্পূর্ণতার মধ্যে তাহারা বৃহৎকে, দুরকে, সমগ্রকে দেখিতে পায় না। . প্রাত্যহিক চেষ্টার মধ্যে যে সমস্ত ভাঙ্গাচোরা জোড়াতাড়িা বিরোধ বিকার সামঞ্জস্য অনিবাৰ্য্য, তাহাতে পরিপূর্ণ পরিণামের মহত্ত্ব ছবি আচ্ছন্ন হইয়া যায়। যে সকল কাজের শেষ ফলটীকে লাভ করা দূরে থাক, চক্ষেও দেখিবার C
