Seo ििदक्ष क्षिन् । 一事 صلع. --- ܚ-ܩܦܒܝܩܝধৰ্ম্মমতেরও উল্লেখ করিল । এরূপ উত্তরে কি অসঙ্গত দোষ হইল তাহা বালককে বুঝাইয়া দিয়া, উত্তরের কোন অংশ বলিতে হইবে শিখাইয়া দিবো । তুলনের ধারা ( বা সাদৃশ্য পদ্ধতি বা উপমিতি) - জ্ঞাত পদার্থের সহিত তুলনা করিয়া আমরা অজ্ঞাত পদার্থের বিষয় অবগত হই । বিড়ালের গুণাগুণ জানিয়া আমরা ব্যান্ত্রের গুণাগুণ নিৰ্দ্ধারণ করি । ছবি দেখিয়াও আমরা অনেক দ্রব্যের আকার অবগত হই-কারণ ছবি বস্তুর সাদৃশ্য। অনেক জিনিষ মনে রাখিবার জন্য আমরা এই প্ৰথা অবলম্বন করি ; যথা ভারতবর্ষ ত্রিভুজের সদৃশ, ইটালি বুটজুতা সদৃশ, পূর্ব বঙ্গ ও আসামের মানচিত্র বেঙের সদৃশ । ৯। কারা যেন ডিগবাজী খায় । এইরূপে অনেক কথার প্রথম অক্ষর মনে রাখিবার কৌশল করিয়া আমরা এই সাদৃশ্য প্ৰথা অবলম্বন করি । রামধনুর রঙ গুলি পর পর কিরূপ ভাবে সাজান থাকে তাহা মনে রাখিবার জন্য “বেণী আসহ কলা” ( অর্থ, বেণী আসিয়া কলা খাও ) এই বাক্য আমরা মনে রাখি । এইহাতে “বেণী’ প্ৰভৃতি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে সদৃশ স্বরযুক্ত শব্দগুলি আমাদিগের মনে আসিয়া পড়ে। س- {2}ة G=cret violet. äsän indigo. vi=stririä Blue. risti green, -k, Yellow. states Orange, era atte Red. বোর্ডে যে আমরা,চিত্ৰাদি অঙ্কিত করি তাহা এই সাদৃশ্য প্রথার দৃষ্টান্ত। “একটা চােখ দুইটা কাণের সমান” ইহা পরীক্ষিত সত্য। চোখের দ্বারাই আমরা সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক সাদৃশ্য জ্ঞান লাভ করি। আমগাছ কলাগাছ, দুৱশব্দ নিকটশব্দ, কোমল কঠিন, সুগন্ধ দুৰ্গন্ধ, কটু কষায় প্রভৃতি সাদৃশ্য জ্ঞান সাপেক্ষ । বিসদৃশ করিয়া দেখাইতেও এই প্রথানুযায়ী কাৰ্য্য হয়। হিমালয় পৰ্ব্বষ্ঠ ৫ মাইল উচ্চ ;
